.sરક્ત ৰোগবাশিষ্ঠ । অস্যার্থঃ । .হে মুনিষর বিশ্বামিত্ৰ দুখিলোকে যেমন স্বর্ণ লুব্ধ হইয়া জীৰ্ণমার্জনী দ্বার স্বর্ণীকর অচলবরের চতুৰ্দ্দিগে কনক কণার আহরণ করিয়া থাকে, তাহার নায় বহুসংখ্যক রজনীরূপসিং মার্জনী দ্বারা কাল পুরুষ এই, জগদ্ধপ স্বর্ণাচল মূলে জীব রূপ সুবর্ণ কণাকে নিয়ত সংগ্রহণ করিতেছেন। ৩৫ ৷৷ তাৎপৰ্য্য —জীর্ণসংমার্জনী বলতে মুতন সংমার্জনী নহে, অর্থাৎ মুতন মার্জনীর অগ্রভাগ তীক্ষু হয় না, এজন্য পুরাতন সংমার্জনী বলিয়াছেন, বহু কালীয় মার্জন দ্বারা তীক্ষুগ্র হয় তাহাতে একবারেই সকল আহৃত হয়, ইহাতে এই অভিপ্রায় যে ক্রমে বিশীর্ণতা প্রাপ্ত হইবে, অর্থাৎ এই জগৎ দিন রাত্রি রূপা সংমার্জনীর আঘাতে ক্রমে পরিক্ষয় হইয়া যাইবে ইতিভাবঃ ॥ ৩৫ ৷৷ জগালোকন পরায়ণ কালের ক্রিয় কৌশল বর্ণনা দ্বারা ঐরামচন্দ্র বিশ্বামিত্রকে কহিতেছেন, তদৰ্থে উক্ত হুইয়াছে।" যথা—(সঞ্চারয়ন্নিতি ) ৷ • সঞ্চারয়ন্ক্রিয়াঙ্গুলা কোণকেম্বকদীপিকাং। । জগৎপদ্মনিকার্পণ্যাৎ ককিমস্তাত্ৰীিক্ষ্যতে ॥৩৬ । প্রকারান্তরেণভস্তকার্পণ্যমাহসঞ্চায়ন্নিতি কোণকে দিকেকাণেষু ॥৩৬। অস্যার্থঃ । ছে ঋষিবর কৌশিক ! যেমন দীনজনে অজুলু সঞ্চার দ্বারা দীপবৰ্ত্তিকে প্রজ্বলিত করিয়া গৃহভান্তরে কোথায় কি আছে দেখিয়া থাকে, তদ্বৎ কালও শুভাশুভ ক্রিয়ারূপতাদুলি দ্বারা দীপৰৎস্থৰ্যকে প্রকাশ করিয়া সংসার মধ্যে সকল বস্তুকে নিযুত অবলোকন করিতেছেন ৷৷ ৩৬ । " . পকৰৎ অপক ফলভুক কাল জগৎজীবের গ্রাসক হইয়াছেন, তদৰ্থে রঘুনন্দন মুনিনন্দন বিশ্বামিত্রকে কহিতেছেন —যথা— (প্রেস্নাহ বিনিমেষেণেতি)। প্রেস্নাহর্বিনিমেষেণ স্বৰ্য্যাক্ষুপিাকবস্তালং। লোকপালফলান্যত্তি জগজ্জীর্ণবনাদয়ং ।। ৩৭ ৷৷ স্থর্যাঙ্কোছরূপোহৰেৰিনিমেন্তেন।। ৩৭ % ।
