পাতা:যোগবাশিষ্ঠ রামায়ণ.djvu/৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ইষ্ট নিষ্ঠ বিশিষ্ট ধৰ্মিষ্ঠ ধন্যতম সাধনপরায়ণ জনগ44রধান त्रेिच्छ्ioन लद्भिতেছি,যে মহৰ্বি বাল্মীকি প্রণীত দ্বাংিশৃং সহস্ৰ শ্লোকসাৰিত মহারামায়ণ, যাকে যোগবশিষ্ঠ বলিয়াসকলেবিখ্যা করেন, তাহার টুকুঙ্কার-স্ত্রমানকে ধেন্দ্র সরস্বতী, যিনি স্ত্রীরামচন্দ্ৰেন্দ্র সরস্বতীর প্রশিষ্য,পূজ্যপাদ পরিভাজক্ত প্রমলীলাধরেন্দ্র সরস্বতীর শিষ্য হয়েন, তিনি এটু বশিষ্ঠতাৎপর্য" প্রকাশ করিয়া জগত্নীভলে মহা বিখ্যাত হইয়াছেন, বস্তুষ্ট এই বাণুিষ্ঠ রামায়ণ অতি ভেঁ, পূৰ্ব্বে এতদেশে ইহাঁর প্রচার ছিল নতুংগ্ৰতি কেহ কূেহ,ইষ্ঠীর কিঞ্চিৎকিঞ্চিং ভাগ দেখিয়া যোগ শিষ্ঠ য়ে মাত্রাগ্রন্থ ইহা বিজ্ঞা হইয়াছেন, এই গ্রন্থ মুকুদিগের কণ্ঠভূষণ প্রায় সংসারজনে সংসারধৰ্ম্মে,লিপ্ত বাকিয়া কিরূপে পরাম চিন্তু করিয়া মুক্ত হইতে iারেন, তাহার-সুন্দ্রর উপায় শ্রীরাম প্রশ্নে বশিষ্ঠ উক্তি বলজে ইহাতে ੱਡੂਆਿਤ অগুছ, অর্থাৎ ব্রহ্মনিষ্ঠ গৃহস্থদিগের কি রূপে সংস্থারযাত্রা নিৰ্ব্বাহ করিতে হয়; আর বিষয় হইতে চিত্তকে অন্তর করতঃ কিরূপ বৈরাগ্য লাভ করা যায়,এবং গ্ৰহ্মজ্ঞানীইব । কাহাকে বলা যাইতে পারে f এউত্তাবৎ প্রশ্নোত্তর ছলে ব্যাখ্যাত হইয়াছে, র্যাহার একালে পরমাত্মতত্ত্ব জিজ্ঞাস্থ হইবেন,তাহাদিগেয় তবরোগ নিবারণ ভেষজস্বরূপ এই মহাগ্রন্থ হয়, এদেশে ইহার প্রচার বাহুল্য না থাক প্রযুক্ত ত্রযুক্ত নন্দকু, কবিরত্ন ভট্টাচার্য মহাশয় সটীক যোগবশিষ্ঠ গ্রন্থের স্বরূপার্থ তাৎপৰ্যাভাস সম্বলিত গৈতীয় ভাষায় গদ্যচ্ছন্দে প্রতিভাষিত করিয়াছেন; জনহিতাম্বেষণ জন্য দেশেপকারার্থ এই মহারামায়ণ-মুদ্রান্ধিত করণে তুমি যত্নবান হইয়াছি, সংপ্ৰতি সাধুদিগের বৈরাগসম্পত্তি লাভের কারণ উক্ত গ্রন্থের বৈরাগ্যপ্রকরণ একখণ্ড, যাহা বিশ্বামিত্র সন্নিধানে ষ্টুমিচন্দ্রের বদনান্তোজ গলিত সুন্দর প্রশ্নকুপ মকরদ প্রস্ত্ৰবিত হইয়াছে অগ্রে সেই খণ্ড মুজাঙ্কিত করিয়াছি, বিচক্ষণ মুরসিক গ্রাহকগণের দৃষ্টিগোচর করিলে অবশুই গ্রহণকাঙ্গী হইবেন, এমত প্রভাশা করি, যেহেতু দেশহিতৈষিজনের স্বতঃ স্বভাব এই যে যাহাতে দেশের হিত হয় তাহাতে যত্ন করিয়া থাকেন, কিন্তু ইহার অপেক্ষ দেশপুরার বস্তুই বা কি আছে? এতদস্থালোচনায় বৈচক্ষণ ও পরলোকে জীবের পরমপদ লাভের সম্ভাবনা, আমি সাহকৃত নির্ভর হইয়া কহিতেছিং ভাইদিগের উচিত এমত বিষয়ে সাহস প্রদান করা, কেন না জনসাহায্য লাভভাবে এরুপ দুরূহ বিষয় স্যপন্ন হইতে পারে না, বিশেষতঃ এমন দুর্লভগ্রন্থ প্রকাশিত থাকিলে অশেষবিধ প্রকারে দেশের হিতসাধন হইতে পারে, আমরাও জুন গ্রাহক দিগের সাহস প্রাপ্ত-হইলে এতদ্রুপ অনেকানেক প্রাচীন প্রাচীনু গ্রন্থ" প্রকাশে যত্নবান হইতে পারি, অল্পমত্ত্বিবিস্তরণ। শকাব্দঃ ১৭৮৫ ৷ ত্ৰবেণীমাধৱ দে দাসঃ"।