পাতা:রংপুর সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (সপ্তম ভাগ).pdf/২০১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

>s。 রঙ্গপুর-সাহিত্য-পরিষৎ পত্রিকা সম্যক গ্রথিত ছিল ; যদি তাহা না হইত, তবে মনে করিতাম যে, যে জায়গায় ঐগুলি পাওয়া গিয়াছে, তথায় আরো অনুসন্ধান করিলে নষ্ট ফলক খানিও পাওয়া যাইতে পারে। কিন্তু যখন এগুলি গ্রথিত অবস্থায় পাওয়া গিয়াছে, তখন বুঝিতে হইবে যে পূর্বাধিকারীর সময়েই নষ্ট ফল কখানির অন্তৰ্দ্ধান ঘটিয়াছে। অঙ্গরীয় কাবদ্ধ ফলকগুলির একখানি সহজে ও সহসা হারাইয়া গিয়াছে একথা প্ৰত্যয়যোগ্য বোধ হয় না । বিত্তনাশের ক্ষোভেই স্থাউক, অথবা স্বীয় গোত্ৰপ্রবরাদি লুকাইয়া নুতন স্থানের ব্রাহ্মণ-সম্প্রদায়ের অন্তনিবিষ্ট হইবার আশায়ই হউক, পূর্বাধিকারী এই ভূমির পরিচয় এবং স্বীয় বংশাদির বিবরণসমন্বিত ফলকখানি নিজেই কৰ্ম্মনাশার জলে বিসর্জন দিয়াছিলেন বলিয়া অনুমান হইতেছে। এই ব্ৰাহ্মণ কোন জায়গায় ভূমিলাভ করিয়াছিলেন, সেই বিষয়ও অনুমানতঃ কিঞ্চিৎ আলোচনা করা যাইতে পারে। বৰ্ত্তমান তৃতীয় ফলকে শাসনীকৃত ভূমির দক্ষিণ পশ্চিম, পশ্চিম, পশ্চিমোত্তর, উত্তব ও উত্তর-পূৰ্ব্ব সীমা দেওয়া আছে। এই পাঁচ সীমায় তিনটিতে “গঙ্গীণিকা” শব্দ আছে। স্বর্গীয় উমেশচন্দ্ৰ বটব্যাল মহোদয় কর্তৃক আলোচিত ধৰ্ম্মপালের তামশাসনে ও ‘গঙ্গীণিকা’ শব্দটি একাধিকবার আছে, তবে শব্দটির বানান “গঙ্গিণিকা” হইয়াছে, তা প্ৰায় দুই শতাব্দী পরে সংস্কৃতে তার শব্দে এইরূপ বৰ্ণবিন্যাসের ব্যত্যয় ঘটিবারই কথা। কামরূপীয় বা বঙ্গীয় অন্য কোনও তামশাসনে ‘গঙ্গীণিকা" শব্দ আছে বলিয়া অন্ততঃ আমার জানা নাই। এই ধৰ্ম্মপালের প্রদত্ত ভূমি “শ্ৰীপুণ্ড, বৰ্দ্ধন ভুক্ত্যন্তঃপাতি” কোনও বিষয়ে ছিল। গঙ্গীণিকা শব্দটির উপর গৌড় লেখমালা-সম্পাদক শ্ৰীযুক্ত অক্ষয়কুমার মৈত্রের মহোদয় টীকা করিয়াছেন ; “গঙ্গিণিকা শব্দ এখনও “গ্যাঙ্গিণা” নামে বরেন্দ্ৰমণ্ডলে প্রচলিত আছে। মরা নদীর পুরাতন খাত এই নামে কল্পিত হইয়া থাকে। সুতরাং বারেন্দ্ৰ মণ্ডলের কোন ও স্থানেই। গঙ্গিশিকার অসদ্ভাব নাই।:}। যদি তাঁহাই হয়, তবে বারেন্দ্ৰ-সংলগ্ন কর্ণসুবৰ্ণ মণ্ডলেও গঙ্গিণিকা কথাটি সুষ্ঠ চলিয়া আসিতেছিল। তাই কর্ণসুবর্ণ স্কন্ধাবার হইতে আদিষ্ট শাসন অবশ্যই কর্ণসুবৰ্ণান্তৰ্গত কোনও ভূমিবিষয়ক ছিল। এখন তাম্রশাসনখানিতে লিখিত বিষয় সম্বন্ধে কিঞ্চিৎ আলোচনা করা যাইতেছে। বর্তমান তাম্রশাসনের প্রথম শ্লোকটি নকল করিবার সময়ে যোজিত। প্রকৃত ( মূল) শাসন তৎপর "স্বস্তি মহানীে হস্ত্যশ্ব” হইতে আরবন্ধ ; লক্ষ্যের বিষয় এই যে, ঠিক এই বাক্যগুলির দ্বারা হৰ্ষঘৰ্দ্ধনের মধুবন তাম্রশাসনও আরব্ধ হইয়াছে। তৎপর শিবের বন্দনা। দশরথ যেমন “ন DDDBDDBBBDDS DDD DBBD SDBDBB SLBLBBDDBDB BBDBB BDD DiBDS दिमान्छाशूरुङ HGDDBD DBDDBBDSSS SBDBD BDD DDBDBB DBDB BBSDDDD BB DDD

  • (गोज़ (शभूभाव। २० श्रृं। पूर्ष cनाएँ। t Epigraphia Indica Vol. ii, p- 72 ay

হর্ষচরিত ৭ম উচ্ছসি।