পাতা:রংপুর সাহিত্য পরিষৎ পত্রিকা (সপ্তম ভাগ).pdf/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

So . রঙ্গপুর-সাহিত্য-পরিষৎ পত্রি কা বৃদ্ধি বা উপচয় হইতে থাকে, পরে আবার ক্রমশঃ হ্রাস বা অপচয় হইতে থাকে এবং অবশেষে উহার তিরোভাব হয়। উদ্ভবাবধি তিরোভাব পৰ্য্যন্ত লোকে উহার একটা সত্তা অনুভব করিয়া থাকে । সত্য বটে, পারমার্থিক সত্তার হিসাবে এই অনুভবটা ও মিথ্যা । কিন্তু লোক ব্যবহারে উহা সত্য বলিয়া পরিগণিত হয়। আমরা এই জগতে যাহা কিছু করি, বলি বা চিন্তা করি তাহা এতাদৃশ সস্তাবিশিষ্ট বস্তু বা বিষয় সম্পর্কে। যদি এতাদৃশ সন্তাকে সত্য বলিয়া অনুভব করা না হইত। তাহা হইলে জগতের যাবতীয় ব্যাপারের উচ্ছেদ সাধিত হইত। তাই এতাদৃশ সন্তার নাম ব্যাবহারিক সন্তা । তারপর প্রতিভাসিক সন্দু, ইহার ভিত্তি ব্যাবহারিক সত্তার ভিত্তি হইতে ও দুৰ্বলতর। ব্যাবহারিক সন্তার, গতির ভিতর থাকিয়া যে টুকুকে স ২ বলিয়া বলা যায়, সেই পরিমাণ সত্যমূলক তাও যাহার নাই, যাহা ব্যাবহারিক সংস্থার হিসাবে ভ্রান্তিবিজুস্তিত ভ্ৰান্তির স্থিতি কাল পৰ্য্যন্তই যাহার সন্তা প্রতীয়মান হয়, ভ্ৰম অপনীত হইলে আর যাহার অস্তিত্ব বোধগম্য হয় না, তাদৃশ বস্তুর অস্তিত্বকেই প্ৰতিভাসিক সত্তা বলা হইয়া থাকে। রাজ্জতে সৰ্পজ্ঞান ও শুক্তিতে রজত জ্ঞান এই সমুদয়ই প্ৰতিভাসিক সন্তার চিরাচরিত দৃষ্টান্ত। যখন কোন ও ব্যক্তি ভ্রমবশতঃ এক খণ্ড রজস্র প্রতি দৃষ্টিপাত করিয়া উহাকে সৰ্প জ্ঞান করিতেছে, তখন আর তাহার রাউলুতে রজজুজ্ঞান হইতেছে না, সাতক্ষণ ভ্ৰম আছে ততক্ষণ উহাকে সপ বগিয়াই মনে করিতেছে । কিন্তু যখন ভ্ৰম দূর হইবে, তখন সৰ্পজ্ঞান আর প্রতিভাসিত হইবে না, তখন রাজুজ্ঞানই আপনা। আপনি ফুটিয়া উঠিবে। এতাদৃশ সৰ্পের সত্তাই প্ৰতিভাসিত স ও । গণিতের ভাষায় এই ত্ৰিবিধ সত্তাকে ক্রম সমানুপাতি কি বলা যাইতে পারে। অর্থাৎ প্ৰাতি ভাসিক সত্তার সহিত ব্যাবহারিক সত্তার যে অনুপাত ব্যাবহারিক সত্তার সহিত পারমার্থিক সত্তার সেই রূপ অনুপাত । ব্যাবহারিক সত্তার চক্ষে প্ৰতিভাসিক সত্তা যেমন মিথ্যা পারমাথিক সত্তার চক্ষে ব্যাবহারিক সত্তা ও তেমনই মিথ্যা । প্ৰতিভাসিক সত্ত্বা ব্যাবহারিক সত্ত্ববান জীবের ভ্ৰান্তিপ্ৰসুত । ব্যাবহারিক সত্তাও পারমার্থিক সদ্বস্তু ব্রহ্মের মায়াপ্রসুত । যখন ব্ৰহ্ম কুন্মের গ্রীবার ন্যায় তাহার মায়াশক্তি প্ৰত্যাহার করিয়া লন, তখন আর ব্যাবহারিক জগৎ বলিয়া কিছু থাকে না, তখন কেবল ব্ৰহ্মই বিরাজ করেন। কিন্তু প্রতিভাসিক জগতই হউক, আর ব্যাবহারিক জগতই হউক, প্রত্যেকেরই একটা সৃষ্টিক্রম আছে। একটা দৃষ্টান্ত দিয়া কথাটা পরিষ্কার করিবার চেষ্টা পাইতেছি। এইবার ভারতসাম্রাটের অভিষেকোপলক্ষে স্থানীয় কালেক্টরির মাঠে আনন্দের লহর ছুটিয়াছিল। রাত্ৰিযোগে আলোকমালায় সমস্ত নগর অলঙ্ক ত হইয়াছিল, মাঠের স্থানে স্থানে ভিল্ল ভিন্ন পটমণ্ডপের নিম্নে বিবিধ DDBB DBDD DBBDDBDD 0B BYB BBBDDDS DDDBD MMBDB পটমণ্ডপের নীচে ।ioscope প্রদর্শিত হইতেছিল, তাহারই একটি দৃশ্য হঠাৎ আমার মনে পড়িতেছে। দেখিলাম দৃশুপটের মধ্যস্থলে সহসা একটি বাজিকর আসিয়া উপস্থিত হইলেন, দেখিতে দেখিতে তিনি গাত্র হইতে একখানা চাদর উন্মোচন করিলেন, যেই তিনি এক DBDBDD DDBBD SDB K BDBBBBDSBDD BDD DDB DDD SBDBBDS DBDDDB DBDD DKBK S