সপ্তম সাস্বাৎসরিক কাৰ্য্য-বিবরণী । w 8 Nà '<' esas-F বিগত ২৮ ভাদ্র (১৩১৯), ১৩ সেপ্টেম্বর, ১৯১২ শুক্রবায় অপরান্ধুে রঙ্গপুর সাহিত্যপরিষদের সদস্যবৃন্দের উদ্যোগে আহুত এক বিশেষ অধিবেশনে সভার সুযোগ্য সম্পাদক iBDBD DDuDBLBBS DDu DDBDDBD DDDBDDB BDBD BB BBBDB DD LBDB KE পরিষদের কাৰ্য্যে প্রত্যাগমন উপলক্ষে নিম্নলিখিতরূপ অভিনন্দন পত্র প্রদত্ত হয়। অভিনন্দনপত্র । অকৃত্ৰিম গ্ৰীতিসম্মান ভাজন শ্ৰীযুক্ত সুরেন্দ্ৰচন্দ্র রায় চৌধুরী, রঙ্গপুর-সাহিত্য-পরিষৎ সম্পাদক মহোদয় করকমলেষু— মহাত্মন। আপনার কঠিন পীড়ার সংবাদে রঙ্গপুরবাসী চিন্তাকুল হইয়াছিল, সাহিত্য-পরিষৎ অধীয় হইয়াছিল। মঙ্গলময় ভগবানের কৃপায় আপনি নিরাময় হইয়া কৰ্ম্মক্ষেত্রে পুনরাগমন করিলেন । দীর্ঘ বিচ্ছেদের পরে, আপনাকে পাইয়া পরিষদের হৃদয়ে যে আনন্দ হইয়াছে, BBD BBBBD D BBDBD BBDD DB D DDBYD DBBBD DD DS S যে উদ্যমে সাহিত্য-পরিষদের সৃষ্টি, যে চমৎকারিণী কৰ্ম্মবৃত্তিতে তাহার উন্নতি, যে অসামান্য কাৰ্য্যদক্ষতা ও শ্রমপরায়ণতায় তাহার বিস্তার, সেই শক্তি সমষ্টি বিধাতার ইচ্ছায় কিছুদিনের জন্য পরিষদের মঙ্গল চেষ্টা হইতে অপসারিত হইয়াছিল। বিধির এই বিধান পরিষদের সহ-বেদন নহে, তাই আজি বিধাতা সেই শক্তি ও সেই উদ্যম অক্ষুন্নভাবে পরিষদকে ফিরাইয়া দিলেন। শুনিয়াছি দুঃখের পরে চিত্ত সবল হয়, হৃদয়ের অন্তনিহিত শক্তি পূর্ণতার সহিত উন্মেষিত হয়, সংসারে করুণতার সঙ্গে প্ৰাণের স্পর্শ সংঘটিত করিয়া ভগবানের সান্নিধ্য উপলব্ধি করাইয়া দেয় ও কৰ্ম্মকে কামনা-বর্জিত করিয়া পরিণত-সাফল্যে লোকহিতে নিয়োজিত করে । সর্বনিয়ন্ত আপনার চিত্তপরীক্ষার জন্য পৰ্য্যাপ্ত দুঃখের আয়োজন করিয়াছিলেন । আপনি DBB BiDD DDDDBB BBDBDB DBDBDSDB BDBD DBDD DBSBDB tBBB BDDD অনন্তের পথে টানিয়া লইলেন। ক্ষুদ্র হৃদয়কে এই বেদনায় বিধবন্ত হইতে দেখিয়াছি, কিন্তু এই চরম বেদনা আপনার চিত্তবৃত্তিকে শান্ত করিয়া সম্পূর্ণ একাগ্রতায় কৰ্ম্মের দিকে ধাবিত করিল। এই মহাদুঃখ এবং তাহা গ্রহণের এই মহান দৃশু লোকশিক্ষাস্থল, সন্দেহ नाहै। হে কৰ্ম্মবীর! তুমি সেই দুঃখের পথে পরিভ্রমণ করিয়া আসিলে, নিষ্ঠুরতীয় সংস্পর্শে তোমায় হৃদয় কঙ্কণ-কোমল হইল, তোমার যাতনা-বিধৌত হৃৎপিণ্ড পরিষদের জন্য দ্রুততর
