मन » * - २, ४२ म' था। ] °१ङ् ङ R > কিন্তু চাদরখানা হইতে প্ৰভুত ধূমশিখা বহির্গত হইতে লাগিল, তা হারই কি য় ংক্ষণ পরে চাদরখানা হইতে ক্ৰমে ক্ৰমে চারিটি বালিকা আবির্ভূত হইল। বালিকা চতুষ্টয় কিছুকাল নাচিয়া খেলিয়া একে একে অন্তহিত হইল, আবার সধুম চাদর আসিল, পরে বাজিক র স্বয়ং BDBBBS D DDEESDBD DDDSGGDBDBB BBSDBDS BBBBD gDDBDB DgOSBDBD DBBBD BDD করিয়া নৃত্যপরায়ণা বালিকা চতুষ্টয় পর্যান্ত এই সমুদয়ের সপ্তাই প্ৰতিভাসিক। পরে বিপরীত পথে উহাদের ক্রমশঃ বিলোপ ও প্রাতি ভাসিক । কিন্তু উহাদের সত্তা প্ৰতিভাসিক হইলে ও উহাদের উদ্ভবের একটা ক্রমপৰ্য্যায় ছিল । বাজি করা হইতে বস্ত্রের আবির্ভাব, বস্ত্ৰ হইতে ধূমের আবির্ভাব, আবার ধূম হইতে ক্ৰমশ: বালিকাচ তৃষ্টয়ের আবির্ভাব হইয়াছিল। পারমার্থিক সন্তার হিসাবে এই বিশ্ব প্রপঞ্চ bioscope-এর দৃশ্যপটস্থ দৃশ্যাবলী স্বরূপ। তাই এই দৃশ্যাবলীর যেমন একটা ক্রমবিকাশ ও ক্রমবিলয় আছে, এই বিশ্ব প্ৰপঞ্চের ও তেমনই একটা সৃষ্টি ক্রম ও প্ৰলয়ক্ৰম আছে। এই সৃষ্টিক্রম এবং প্রলয়ক্রম রূপ শৃঙ্খলে বর্তমান gBDB DBBDBBDBD KDD DDSDBDS SDtt DD DBDBDD SS SDBDEBD DBDBDD BBDDB BtO করিতে একটু প্ৰয়াস পাইব । সৃষ্টিক্রমের সব্ব প্ৰথম শৃঙ্খল ব্ৰহ্ম হইতে তাহার সৃষ্টি সংসাধিনী শক্তি বিশেষের আবির্ভাব, এই শক্তিরই এক নাম মায়া। পরে মায়া হইতে ক্ৰমে ক্রমে পঞ্চ ভূতাত্মিক জগৎ ও দেহাদির DBDD DBD DDD S D BBBD BB DBDDJD DDDD DS DD DS OKKJKBDB DBDDS BB DBDBBD ভিন্ন নহে। একটা দৃষ্টান্ত গ্ৰহণ করা যাউক । অগ্নি ও অগ্নির দাহিকাশক্তি এতদুভয়ের LD00L BBBBD DBDBD DDLDDS SBD BDBDD DBDD DDD DDD BDBBSS SSBDBkBBB DBB হইতে পৃথক করিয়া লইবার কথাবার্তা বলিয়া থাকি বটে ; কিন্তু যখনই অগ্নিবিষয়ক LuDS DDBDK DBD S DDDS DBSDBB BBB BBBDBDBuBu0 DDBLBDS DBBD KEDS আবার যখনই অগ্নির দাহিকাশক্তি র কথা চিন্তা করিতে চাই, তখনই অগ্নিবিষয়ক চিন্তা আমাদিগের মনে না আসিয়া পারে না। আর যদি ধরিয়া ও লই চিন্তাদ্বারা। এতদুভয়ের পৃথক কারণ সম্ভবপর, কিন্তু বাস্তবিক হিসাবে উহাদিগকে পৃথক করা মোটে সম্ভবপর নহে। যেখানে অগ্নি আছে, সেইখানে তাহার দাহিকাশক্তি থাকিবেই থাকিবে, আর যেখানে অগ্নির BDBDBLBDD DBDDSBBDD DBDD S DBDBDTT DBDDS BBDLL BBBD DtB BK S DKD দাহিকাশক্তি সৰ্ব্বথা সমসত্তক ও অভিন্ন । সেইরূপ সৃষ্টির মূল উপাদান স্বরূপ মায়ানামধারী ব্ৰহ্মশক্তি ব্ৰহ্ম হইতে ভিন্ন নহে । এই মায়ার দুইটি বিশেষ গুণ আছে, যথা-আবরণ ও বিক্ষেপণ শক্তি। আবার ঐ শক্তি দ্বায়কেই প্ৰকারান্তরে মোহ ও নিৰ্ম্মাণশক্তি বলা যাইতে পারে। এইস্থলে আর একটি কথার উল্লেখ করার প্রয়োজন হইয়াছে। অতিদূরস্থিত ও অত্যুচ্চ স্থানবিশেষ হইতে কোনও সুপ্রিশস্ত তরঙ্গিনীর দিকে পথিক দৃষ্টিপাত করিলে দেখিতে পাইবেন যেন একটি শুভ্ৰ রেখা ধরণীর বক্ষে অঙ্কিত রহিয়াছে। পণিক যতই সম্মুখের দিকে অগ্রসর হইবেন ততই সেই শুভ্র
