পাতা:রক্তকরবী - রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর.pdf/৫৭১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

© ᏬᎩ তোর হঠাৎ খসা প্রাণের মালা মরণ পথের সার্থী আমায় করলি রে কে তুই ? যে পথ দিয়ে গেল রে তোর বিকেল বেলার জুই পথিকপরাণ, চল সে পথে তুই । সে পথ বেয়ে গেছে যে (রে) তোর সন্ধ্যা মেঘের সোনা, রইল না কিছুই । যে পথে তোর পাপড়ি দিয়ে বিছিয়ে গেল ভূই, পথিকপরাণ, চল সে পথে তুই । অন্ধকারে সন্ধ্যাযুখীর স্বপনময়ী ছায়া উঠবে ফুটে তারার মত কায়াবিহীন মায়া ছুই তারে না ছুই ? (সাত) অষ্টম খসড়া। পাণ্ডুলিপি সংখ্যা 151(viii), পৃষ্ঠা সংখ্যা 57। পাণ্ডুলিপিটির বিবরণ : The Sterling (NRRTGW of রমণীর প্রতিকৃতি মুদ্রিত) writing pad-to খসড়াটি লিখিত । সাদা কাগজে ওপর থেকে নীচে লেখা প্রত্যেক পৃষ্ঠায় সাধারণত ১৮, ২০ ও ২১টি ছত্র আছে, পাত্র-পাত্রীর নাম বাদ দিয়ে । আয়তন : 10" × 8" অথবা 25 সেমি x 20 সেমি । খসড়াটির পৃষ্ঠাঙ্ক কবির নিজের হাতে বাংলায় চিহ্নিত এবং সমগ্র খসড়াটি কবির নিজের হস্তাক্ষরে লিখিত। লক্ষণীয়, ১৫ পৃষ্ঠার পর ভুলবশত ১৬, ১৭ পৃষ্ঠার উল্লেখ নেই। রচনাকাল বা রচনাস্থানের উল্লেখ নেই। এই খসড়াটিতেই সর্বপ্রথম ‘রক্তকরবী নামটি ব্যবহূত হতে দেখা যায় এবং তা কবির নিজের হস্তাক্ষরে । খসড়াটির শুরু ও শেষ অংশ তুলে ধরা গেল : (ক) শুরু : অধ্যাপক নন্দিনী ! নন্দিনী কি অধ্যাপক ! অধ্যাপক বারে বারে তুমি অমন চমক লাগিয়ে দিয়ে চলে যাও কেন ? যখন মনটাকে নাড়া দিয়েই যাও তখন না হয় একটু সাড়া দিয়েই বা গেলে ! একটু দাড়াও, দুটো কথা বলি । ما\ (ی\