কুমারসম্ভব দেখ আই সন্ধ্যা সতী, তিমিরে কাতরা অতি, ভূমিলগু সম দেখা যায়, কিংবা তমালের বন, একতটে সুশোভন, ধাতু-প্রব তটিনীর প্রায়। ৫৩ ৷৷ প্তদোষের অস্তমিত, শেষ তেজে আলোহিত, পুর্তীচীর শোভা চমৎকার ---- যেন রণভূমিভাগে, টেরাভাবে তাগ তাঁগে রক্তমাখা খর তরবার । ৫৪ ৷৷ করিয়াছিলেন, তাহাই রাত্রি, যে হেতু সেই তনু অন্ধকারের মল সূত্র। দেবগণের স্বষ্টির পরে যে মুক্তি ত্যাগ করেন, তাহাই দিব। অপর পিতৃদিগকে স্বষ্টি করিয়া যে শরীর পরিত্যাগ করিয়াছিলেন, তাহাই সয়ংসন্ধ্যা এবং মানব-স্বষ্টির পরে যে কলেবর ত্যজিয়াছিলেন, তাহাই প্ৰাতঃসন্ধ্যা । বিষ্ণপুরাণ পঞ্চমাধ্যায়। অপরন্তু ভাগবত পুরাণের তৃতীয়াধ্যায়ে সায়ংসন্ধ্যার এইরূপ মনোহর মত্তি বর্ণিত আছে,--- "তাং কুণচচরণান্তোজাং যদবিহ্বললোচনায়। কাঞ্চীকলাপরিলসদ কুলাচছনুরোধসম্। অন্যোন্যাশ্লেষয়োস্তুঙ্গনিরস্তরপয়োধরাম্। সুনাসাং মুদ্ধিজাং সুিন্ধিহাসলীলাবলোকনাম্।। গৃহস্তীং ব্ৰীড়য়াত্মানং নীলালকবরুথিনীম্। ---: fټqPTTtت চরণরাজীব রাজে, মধুর মঞ্জীর বাজে, মদভরে বিহবল লোচনা । সুচিকণ চীন-শাট, কটিতটে পরিপাটী, স্বর্ণচন্দ্রহারে সুশোভন । আলিঙ্গিত পরস্পর, কিবা দুই পয়োধর, সমুনুত বিহীন অন্তর। চারু নাসা সুদশনা, মৃদুহাস্যে বরাননা, উল্লসিত কটাক্ষ সুন্দর। কি শোভা ললাট-পাশে, চাচর চিকুরপাশে, সুনিবিড় নীল নিভাধর । शूबनना जघुछाउरब, অঞ্চল লইয়া করে, रॉीलिटलएछ भग्थंभूशांकब्र । S8X দিব। আর যামিনীর, সন্ধিজাত যে মিহির, লিওড়িলে সুমেরু-শিখরে । দেখ হে বিশাললেত্রে । অন্ধতম: কৰ্ম্মক্ষেত্রে, অনর্গল বিজম্ভণ করে । ৫৫ ৷৷ কোথাও না দৃষ্টি চলে, কি উদ্ধ, কি অধঃস্থলে, কিব পাশে কিবা ভাগে পাছে । যেন গর্ভবাস-দৃশ, তিমিবে আচচনু নিশা, একেবারে বিণু বেড়িয়াছে।। ৫৬ ৷৷ কি বিমল কি সমল, কি অচল কি সচল, কি বঙ্কিম কি সরল পুতি । হতান্তর অন্ধকার, ধরে ভাব একাকার,--- ধিক্ ধিক্ দুষ্টের উনুতি।। ৫৭ ৷৷ সিত সরোরুহাননি । প্রকাশিল নিশামণি, হরিপালে নিশীল তিমির, দিগঙ্গনা মুখে তায়, আবরিত প্রতিভায়, কেতকী-পরাগ সুরুচির ॥ ৫৮ ৷৷ মন্দরের অন্তরাদো, থাকি শশী বিভূষিতা নিশায় মোহাবে । তোমারে সঙ্গিনী ধেরি, রহিলে যেরূপ হেরি, পাছে থেকে কথা শুনিবারে ৷৷ ৫৯ ৷৷ '.l<tॐॉल, পূর্ব দিগঙ্গন। পিয়ে । প্রথমেতে মুচকিয়ে, মুখচন্দ্রিকায় হাগি হাসি, সারাদিন রুদ্ধগতি, চন্দ্রসারে এই সতী, নিশাদেশে দিতেছে প্রকাশি ।। ৬০ ৷৷ পকু প্রিয়ঙ্গুর প্রায়, প্রকাশিত পুতিজ্ঞায়, নভস্থল আর সরোবরে । বিম্বযোগে সুধাকর, দূর হেতু মুকাতর, রথাঙ্গদম্পতিভাব ধরে । ৬১ ৷৷ নখরাগে নিশাকর, কাটিয়া আপন কর, যেন সুকুমার যবাছুর। আই দেখ নবোদয়ে, তোমার শবণদ্বয়ে, রচিয়া দিতেছে কর্ণপূৱ ।। ৬২ ৷৷ তিমির চিকুরে শশী, করাঙ্গুলে ধরি কলি, চুম্বিতেছে বিভাবরীমুখে। .গু হয়ে সেই রসে, অখিরূপে তামরসে, शांग्निौ शूक् िशनवं ।। ७७ ।।
