ԵՀ ब्रजणांलग्óइनंदजी মরিল সবংশে শেষে চামুণ্ডার করে। দণ্ডে দণ্ডে দণ্ডধর করে দণ্ডথিাত । সেইরূপ রে দুরাজা যাবি যম-ঘরে । वशिबा ८कांशज उनू शञ्च ब्रख्ञांउ ॥ः দেবী-অংশে অবতীর্ণ পদ্মিনী অামার। ধূলায় ধূসর দেহ রুধিরাক্ত তায় । যবন দানবকুল করিতে সংহার ॥” ভমে অচিছাদিত অগ্নি সম শোভা পায়। এইরূপে ভীমসিংহ করিলে উত্তর, মধ্যে মধ্যে ভস্ম ভেদি প্রকাশিত ছটা । একেবারে ফুলে উঠে দিল্লীর ঈশ্বর। : ভসেম কি ঢাকিতে পারে অনলের ঘটা? সহস্র ভুজঙ্গ যেন শরীরে দংশিল । এখানে সংবাদ যায় চিতোরের গড়ে । কিংবা কোটি করবাল হৃদে পবেশিল । শুনি কথা স্বর্ণলতা আছাড়িয়া পড়ে। দাবানল প্ৰজলিত নয়ন-কাননে। ভয়ানক ভাবোদয় হইল অনিনে । বদনে না সফরে বাক্য ওষ্ঠাধর কাপে । রসন। অনল મિત્રો ক্রোধানল-তাপে । রাণীর অীৰ্ত্তনাদ । নীরস হইল কণঠ স্বর নাহি সরে । “কোথা হে প্ৰাণের পতি রহিলে এখন ? কটমট বিকট দশনে শবদ করে । কি হবে অামার গতি কে করে রক্ষণ"? ক্ষণ পরে কহে ঘোর গহির্বত বচনে । কি হেতু বিপক্ষপুরে করিলে গমন । "ওরে রাজপুত ভূত বাসনা মরণে । দেখালে মুকুরে কেন দাসীর বদন? তোর কটুত্তরে মোর নাহি কিছু ক্ষতি। তোমার কি দোষ নাথ ছিল না মনন। কিন্তু তোর কোনরূপে নাহি অব্যাহতি । তাম। হ'তে এ উৎপাত হইল ঘটন। ভাল কহিলাম দুষ্ট বুঝিলি বিরূপ। তাই কহিলাম হায় । এমন বচন । তার ফল হাতে হাতে ফলিবে স্বরূপ । দর্পণে আমায় রায় দেখুক দুর্জন । আমাণে করিলি নিন্দ। তাহে নাহি খেদ । ধৰ্ম্মভয়হীন হেন পাপিষ্ঠ যবন । কোরাণের নিন্দ শুনি হয় বক্ষোভেদ । তাহারে বিশাস কেন করিলে রাজন । সয়তানী বেদমন্ত্র বিনাশিব তুর্ণ । ভাল গেলে করিবারে শিষ্ট আলাপন । তোঁর একলিঙ্গ শিবে করিব রে চূর্ণ || বদ্ধ হলে কারাগারে ওহে প্ৰাণধন। গুড়া করি ছড়াইব মসজীদের দ্বারে । মনে হয় চিতনিলে ত্যজিতে জীবন। দেখিব সয়তান-বাচছা কি করিতে পারে ? নিবাইতে চিতানলে পারে কি দহন ? এইক্ষণে মম বাক্য শুন সবর্বজন । প্রাণ ত্যজিয়াছে দাসী করিলে শৰণ। এখনি দুষ্টেরে লয়ে করহ বন্ধন। তখনি হয়ে উদাসী ত্যজিবে জীবন । পদিনী না আসে যদি সপ্তাহ-ভিতরে । তোমার এ দুঃখ ভাবি স্থির নহে মন। নিশ্চয় ইহার প্রাণ লব তাঁর পরে । মরণে অনিচছ৷ ভাবি করিয়ে সমরণ ॥ সত্য সত্য কোরীণ পরশি দিব্য করি । কি করিব কোথ। যাৰ চিন্তা অনুক্ষণ। ভূমিসাৎ ক’রে যাব চিতোর নগরী। কেমনে নিস্তায় পাব না দেখি লক্ষণ।। হিন্দু দেব-দেবী আর হিন্দু নারীগণ। ८उांशा ङिनू शूनीभग्न निशि जूबन ।।' ভ্ৰষ্ট করিবেক মম ক্ৰোধ-হুতাশন ।” তম:পূর্ণ সমুদয় তুমি হে তপন । আজ্ঞামাত্র প্রহরী পবন বেগে ধায়। এস নথি অন্ধকরি কর. হে মোটল It লৌহ-নিগড়েতে বদ্ধ করিল রাজায়। দীপ্তিহীন হে আমার হয়েছে লোচনা" বেঁধে লয়ে কারাগারে করিল ত্বটিক । এইরূপে রাজদন্ত্রিী কল্পের্শ রেগিন"। শকর-শালায় যথা পতিত হাটক । অবিরত অশ্ৰুধারা বরষে নয়ল ।
