পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অচলিত) প্রথম খণ্ড.pdf/১৩৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

बन-शूल কে কোথা পড়িয়া আছে কে দেখে কোথায় । বন, গিরি, লতা, পাতা মাধারে মিশায় ! অসংখ্য শিখরমালা ব্যাপি চারি ধার— মধ্যের শিখর-’পরে ( মাথায় আকাশ ধরে ) কমলা দাড়ায়ে আছে, চৌদিকে তুষার ! চৌদিকে শিখরমালা— মাঝেতে কমলা বালা একেলা দাড়ায়ে মেলি নয়নযুগল ! এলোথেলো কেশপাশ, এলোথেলো বেশবাস, তুষারে লুটায়ে পড়ে বসন-আঁচল! ষেন কোন স্বরবালা দেখিতে মর্ত্যের লীলা স্বৰ্গ হোতে নামি আসি হিমাদ্রিশিখরে চড়িয়া নীরদ-রখে — সমুচ্চ শিখর হোতে দেখিলেন পৃথ্বীতল বিস্থিত অস্তরে । তুষাররাশির মাঝে দাড়ায়ে স্বন্দরী। হিমময় বায়ু ছুটে, অন্তরে অস্তরে ফুটে হৃদয়ে রুধিৱোচ্ছ্বাস স্তব্ধপ্রায় করি! नैऊल ठूषाब्रवण কোমল চরণতল দিয়াছে অসাড় ক’রে পাষাণের মত । कमजो नैोख्नोटम्न चोटह cश्न खोमहस्त्र ! Y SO