পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অচলিত) প্রথম খণ্ড.pdf/২৮৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ミや8 রবীন্দ্র-রচনাবলী পুরাণে প্রণয়ী-সাঁখে চোখে চোখে দেখা হ’লে সরমে আকুল হ’য়ে তাড়াতাড়ি যায় চ’লে ! প্রণয়ের স্থতি শুধু অমুতাপ-রূপে জাগে, ভুলিবারে চাহে যেন ভাল ষে বাসিত অাগে । বিবাহ করেছে তারা, স্বখেতে রয়েছে কিবা— ভাই বন্ধু মিলি সবে কাটাইছে নিশি দিবা । সকলেই স্বখে আছে যে দিকে ফিরিয়া চাই, আমি শুধু করিতেছি কেহ নাই— কেহ নাই । তাদের প্রেয়সী যদি মোরে দেখিবারে পায় হাসিয়া লুকানো হাসি মোর মুখ-পানে চায়— অবাক হইয়। তারা ভাবে কত মনে মনে, “এই কি নলিনী সেই মুখে যার হাসি নেই, বিষাদ-আঁধার জাগে জ্যোতিহীন ছু-নয়নে ! এই কি নাথের মন হরেছিল একেবারে ।” কিছুতে সে কথা যেন বিশ্বাস করিতে নারে । হয়ত সে অভিমানে তুলিয়া পুরাণে কথা নাথের হৃদয়ে তার দিতে চায় মনোব্যথা । অমনি সে সসঙ্কোচে যেন অপরাধী-মত মরমে মরিয়া গিয়া বুঝাইতে চায় কত । সেদিন খেলিতেছিল নীরদের ছেলে ছুটি, কচি মুখে আধ’ আধ’ কথা পড়িতেছে ফুটি, অষতনে কপালেতে পড়ে আছে চুলগুলি— চুপিচুপি কাছে গিয়ে কোলেতে লইছ তুলি । বুকেতে ধরিস্থ চাপি, হৃদয় ফাটিয়া গিয়া পড়িতে লাগিল অশ্র জর দর বিগলিয়া ! ভাগর নয়ন তুলি মুখপানে চেয়ে চেয়ে কিছুখন পরে তার চলিয়া গেল গো ধেয়ে ! আজ মোর কেহ নাই হায়, সকলেরি গৃহ আছে, গৃহমুখে চলে যায়— नजिनैौग्न किङ्क माहे श्ाङ्ग !