সাহিত্য 8æማ করিয়া আজ এই সভাতলে, বর্তমান ও ভবিষ্যতের, উপস্থিত ও অনাগতের, সমস্ত বাঙালিকে আপন উদ্বেল হৃদয়ের সম্ভাষণ জানাইবার অধিকারী হইয়াছি । বাঙালির সঙ্গে বাঙালিকে গাথিবীর জন্য কতকাল ধরিয়া বঙ্গসাহিত্য হৃদয়তন্তুনির্মিত নানারঙের একটা বিপুল মিলনজাল রচনা করিয়া আসিয়াছে। আজ তাহ আমাদের এত বেশি অঙ্গীভূত হইয়া গেছে যে, তাহ আমাদের শিরা পেশি প্রভৃতির মতো আমাদের চোখেই পড়িতে চায় না। এদিকে রাজকীয় মন্ত্রণাসভায় দুই-এক জন দেশীয়মন্ত্রিনিয়োগ বা পৌরসভায় দুই-চারি জন দেশীয় প্রতিনিধিনির্বাচনের শূন্তগর্ত বিড়ম্বনাকেই আমরা পরম সৌভাগ্য বলিয়া গণ্য করি । ঔষধ बज्रहे कप्ले श्ञ, उाइएक उउहे श्डिकब्र बजिब्रो जब इच्च—८य-cध्डेग्न बङ ८बलि ব্যৰ্থ কষ্ট, তাহার ফলটুকুকে ততই অধিক বলিয়া আমরা মনে করি। কারণ, ভাঙাপথে তৈলহীন গোরুর গাড়ির চাকার মতো পগুপ্রমই সব-চেয়ে বেশি শব্দ করিতে থাকে—তাহার অস্তিত্ব এক মুহূর্ত ভুলিয়া থাকা কঠিন । কিন্তু কাজের সময় হঠাৎ দেখিতে পাই, যাহা সত্য, যাহা কষ্টকল্পনা নহে তাহার শক্তি অধিক, অথচ তাহ নিতান্ত সহজ । আমরা বিদেশী ভাষায় পরের দরবারে এতকাল যে-ভিক্ষা কুড়াইলাম, তাহাতে লাভের অপেক্ষা লাঞ্ছনার বোঝাই বেশি জমিল, আর দেশী ভাষায় স্বদেশীর হৃদয়-দরবারে যেমনি হাত পাতিলাম, अभनि मूडूरॐद्र भ८थाझे भांड1 ८ष बांभांटनद्र भूठ उब्रिग्न निकलन । cनहेछछ चाभि বিবেচনা করি, অস্তকার বাংলাভাষার দল যদি গদিটা দখল করিয়া বসে, তবে আর-সকলকে সেটুকু স্বীকার করিয়া যাইতে হইবে—মনে রাখিতে হইবে, এই মিলনোৎসবের “বন্দে মাতরং” মহামন্ত্রটি বঙ্গসাহিত্যেরই দান । এ-কথা বিশেষরূপে মনে রাখিবেন যে, সাহিত্যই মামুষের যথার্থ মিলনের সেতু । কেন যে, তাহার কারণ এখানে বিবৃত করিয়া বলা অপ্রাসঙ্গিক হইবে না । আমাদের দেশে বলিয়াছেন “বাক্যং রসাত্মকং কাব্যম্, রসাত্মক বাক্যই কাব্য। বস্তুত কাব্যের সংজ্ঞা জার-কিছুই হইতে পারে না। রস জিনিসটা কী ? না, যাহা হৃদয়ের কাছে কোনো-না-কোনো ভাবে প্রকাশ পায়, তাহাই রস, শুদ্ধ জ্ঞানের কাছে যাহা প্রকাশ পায়, তাহা রস নহে । কিন্তু সকল রসই কি সাহিত্যের বিষয় ? তাহা তো দেখিতে পাই না । ভোজনৰ্যাপারে যে মুখসঞ্চার হয়, তাহার মতো ব্যাপক রস মানবসমাজে আর নাই, শিশু হইতে বৃদ্ধ পর্যন্ত সর্বত্রই ইহার অধিকার। তৰু তে রসনাতৃপ্তির আনন্দ সাহিত্যে কেবলমাত্র বিদূষককে আশ্রয় করিয়া নিজেকে হাস্তকর করিয়াছে। গীতিকাব্যের ছন্দে তাহার রসলীলা প্রকাশ وع والمسيحb
