সাহিত্য 6 o'S আমাদের বল, যেখানে আমাদের গৌরব, সেখানেই সর্বপ্রযত্নে আমাদের চেতনাকে জাগ্রত করিয়া তুলিলে তবেই আমাদের মধ্যে প্রকৃত স্বাস্থ্যসঞ্চার হইতে থাকিবে। কিন্তু এ-সব তো গেল ভাবের কথা—কাজের কথা কি আমাদের সভার মধ্যে পাড়িবার কোনো স্থান নাই ? সাধারণভাবে মাছুষের মধ্যে পরম্পর প্রতিস্থাপন কল্যাণকর, সন্দেহ নাই ; সাহিত্যিকদের মধ্যেও প্রতিবন্ধন যদি ঘনিষ্ঠ হয়, সে তো ভালো কথা—কিন্তু, বিশেষভাবে সাহিত্যিকদের মধ্যেই প্রীতিবিস্তারের ষে বিশেষ ফল আছে, তাহা মনে করি না। অর্থাৎ লেখকগণ পরম্পরকে ভালোবাসিলেই যে র্ত্যহাদের রচনাকার্যের বিশেষ উপকার ঘটে, এমন কথা বলা যায় না। ব্যবসায়হিসাবে সাহিত্যিকগণ বিচ্ছিন্ন স্বস্বপ্রধান—ৰ্তাহারা পরস্পর পরামর্শ করিয়া জোট করিয়া সাহিত্যের যৌথকারবার করেন না । তাহারা প্রত্যেকে নিজের প্রণালীতে নিজের মন্ত্রে নিজের সরস্বতীর সেবা করিয়া থাকেন। যাহারা দশের পন্থা অনুসরণ করিয়া পুথিগত বাধামন্ত্রে কাজ সারিতে চান, দেবী কখনোই তাহাদিগকে অমৃতফল দান করেন না । সাহিত্যে সাম্প্রদায়িকতা অনিষ্টকর । কার্যগতিকে যাহারা এইরূপ একাধিপত্যদ্বারা পরিবেষ্টিত, কোনো কোনো স্থলে তাহাদের মধ্যে পরিচয় ও প্রীতির অভাব, এমন কি, ঈর্ষাকলহের সম্ভাবনা ঘটে । এক ব্যবসায়ে প্রতিযোগিতার ভাব দূর করা দুঃসাধ্য। মহন্তস্বভাবে অনেক সংকীর্ণতা ও বিরূপতা আছে, তাহার সংশোধন প্রত্যেকের আস্তরিক ব্যক্তিগত চেষ্টার বিষয়— কোনো কৃত্রিম প্রণালীদ্বারা তাহার প্রতিকণর সম্ভবপর হইলে আমাদের অদ্যকার উদযোগের অনেক পূর্বে সত্যযুগ ফিরিয়া আসিত। দ্বিতীয় কথা, মাতৃভাষার উন্নতি । গৃহের উন্নতি বলিলেই গৃহস্থের উন্নতি বুঝায়, তেমনি ভাষার উন্নতির অর্থই সাহিত্যের উন্নতি, সাহিত্যের শ্ৰীবৃদ্ধি ছাড়া অন্য কোনো উপায়েই ভাষা সমুদ্ধিলাভ করিতে পারে না। কিন্তু কী করিলে সাহিত্যের উন্নতিবিধান হইতে পারে, সে-ভাবনা মনে উদয় হইলেও ভাবিয়া তাহার কিনারা পাওয়া কঠিন। অনাবৃষ্টির দিনে কী করিলে মেঘের আবির্ভাব হইবে, সে-চিন্তা মনে আসে ; কিন্তু কী করিলে মেঘের স্বষ্টি হইতে পারে, তাহার সিদ্ধান্ত করা যায় না। কয়েক জনে জল বাধিয়া কেবল কয়েকটা রশারশিতে টান মারিলেই যে প্রতিভার রঙ্গক্ষেত্রে ঠিক আমাদের ইচ্ছামতো সময়েই যবনিকা উঠিয়া যাইবে, এমনতরো আশা করা याँध्न मां । उटव ७कफैों कथां चांदइ । ८बभन जांभब्रां बांग्लश्य ग्रंज्जिरड *ांब्रि न बरफ़ै, किरू
