পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অষ্টাদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শেষ সপ্তক ছবি অঁাকছে গুণী গুহাভিত্তির পরে, যেমন অন্ধকার পটে স্বষ্টিকার অঁাকছেন বিশ্বছবি । সেই ছবিতে ওরা আপন আনন্দকেই করেছে সত্য, আপন পরিচয়কে করেছে উপেক্ষা, দাম চায়নি বাইরের দিকে হাত পেতে, নামকে দিয়েছে মুছে । হে অনামা, হে রূপের তাপস, প্রণাম করি তোমাদের । নামের মায়াবন্ধন থেকে মুক্তির স্বাদ পেয়েছি তোমাদের এই যুগান্তরের কীর্তিতে । নাম-ক্ষালন যে পবিত্র অন্ধকারে ডুব দিয়ে তোমাদের সাধনাকে করেছিলে নির্মল, সেই অন্ধকারের মহিমাকে । আমি আজ বন্দনা করি । তোমাদের নিঃশব্দ বাণী রয়েছে এই গুহায়, বলছে— নামের পূজার অর্ঘ্য, ভাবীকালের খ্যাতি, সে তে প্রেতের অল্প ; ভোগশক্তিহীন নিরর্থকের কাছে উৎসর্গ-করা । তার পিছনে ছুটে ஆ সপ্ত বর্তমানের অন্নপূর্ণার পরিবেষণ এড়িয়ে যেয়ে না, মোহান্ধ । ख्षांख्न उपांभाव्र खां८ब्रव्र कां८छ् শজনে গাছের পাতা গেল ক’রে, '(t