সঞ্চয় wමොHණු তাহার সে রূপ নাই কেননা সত্যই তাহ বন্ধ হইয়া নাই এবং ক্ষণকালেই তাহার শেষ নহে। আমরা দেখিবার জন্য জানিবার জন্ত তাহাকে স্থির করিয়া স্বতন্ত্র করিয়া তাহাকে যে নাম দিতেছি সে নাম তাহার চিরকালের সত্য নাম নহে। এই জন্তই আমরা যাহা কিছু দেখিতেছি জানিতেছি বলিয়া স্থির করিয়াছি তাহাকে মায় বলা হইয়াছে। নাম ও রূপ ষে শাশ্বত নহে একথা আমাদের দেশের চাষারাও বলিয়া থাকে । কিন্তু গতিকে এই যে স্থিতির মধ্য দিয়া আমরা জানি এই স্থিতির তত্ত্বটা তো আমাদের নিজের গড়া নহে। আমাদের গড়িবার ক্ষমতা কিসের? অতএব, গতিই সত্য, স্থিতি সত্য নহে, একথা বলিলে চলিবে কেন ? বস্তুত সত্যকেই আমরা ধ্রুব বলিয়া থাকি, নিত্য বলিয়া থাকি । সমস্ত চঞ্চলতার মাঝখানে একটি স্থিতি আছে বলিয়া সেই বিধৃতিস্থত্রে আমরা যাহা কিছু জানিতেছি নহিলে সেই জানার বালাইমাত্র থাকিত না— যাহাকে মায়া বলিতেছি তাহাকে মায়াই বলিতে পারিতাম না যদি কোনোখানে সত্যের উপলব্ধি না থাকিত । সেই সত্যকে লক্ষ্য করিয়াই উপনিষৎ বলিতেছেন— SBBB B DDB BBBB BB DDBBD DBS BDDDDDmmDBB BB BBBB BBBBDD DD বিধৃতাপ্তিষ্ঠস্তি ।” সেই নিত্য পুরবের প্রশাসনে, হে গ্যর্গি নিমেষ মুহূর্ত অহোরাত্র অর্ধমাস মাস ঋতু সংবৎসর সকল বিধৃত হইয়া স্থিতি করিতেছে । অর্থাৎ এই সমস্ত নিমেষ মুহূর্তগুলিকে আমরা একদিকে দেখিতেছি চলিতেছে কিন্তু আর একদিকে দেখিতেছি তাহা একটি নিরবচ্ছিন্নতাস্থত্রে বিধৃত হুইয়া আছে। এই জন্তই কাল বিশ্বচরাচরকে ছিন্ন ছিন্ন করিয়া যাইতেছে না, তাহাকে সর্বত্র জুড়িয়া গাথিয়া চলিতেছে। তাহা জগৎকে চকুমকি ঠোক ফুলিঙ্গপরম্পরার মতে নিক্ষেপ করিতেছে না, আস্তস্ত যোগযুক্ত শিখার মতো প্রকাশ করিতেছে । তাহ যদি না হইত তবে আমরা মুহূর্তকালকেও জানিতাম না । কারণ আমরা এক মুহূর্তকে অন্ত মুহূর্তের সঙ্গে যোগেই জানিতে পারি বিচ্ছিন্নতাকে জানাই যায় না। এই যোগের তত্ত্বই স্থিতির তত্ত্ব । এইখানেই সত্য, এইখানেই নিত্য । যাহা অনন্ত সত্য, অর্থাৎ অনন্ত স্থিতি, তাহ অনন্ত গতির মধ্যেই আপনাকে প্রকাশ করিতেছে। এই জন্ত সকল প্রকাশের মধ্যেই দুই কি আছে। তাছা একদিকে বছ, নতুবা প্রকাশই হয় না, আর একদিকে মুক্ত, নতুবা অনন্ডের প্রকাশ হইতে পারে না। একদিকে তাছা হইয়াছে আর একদিকে তাহার হওয়া শেষ হয় নাই, তাই সে কেবলই চলিতেছে। এই জন্যই জগৎ জগৎ, সংসার সংসার। এই জস্ত 8۹GD دسخوWچا
