পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অষ্টাদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৩৫৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সঞ্চয় o60 তাই বলিতেছি, সত্যকে, সুন্দরকে, মঙ্গলকে, ষে রূপ যে স্বাক্ট ব্যক্ত করিতে থাকে তাহা বদ্ধরূপ নহে, তাহা একরূপ নহে, তাহা প্রবহমান এবং তাহা বহু। এই সত্যমুন্দর মঙ্গলের প্রকাশকে যখনই আমরা বিশেষ দেশে কালে পাত্রে বিশেষ আকারে বা আচারে বন্ধ করিতে চাই তখনই তাহা সত্যমুন্দর মঙ্গলকে বাধাগ্রস্ত করিয়া মানবসমাজে দুৰ্গতি আনয়ন করে। রূপমাত্রের মধ্যেই যে একটি মায় আছে, অর্থাৎ যে চঞ্চলত অনিত্যতা আছে, যে অনিত্যতাই সেই রূপকে সত্য ও সৌন্দর্য দান করে, যে অনিত্যতাই তাহার প্রাণ, সেই কল্যাণময়ী অনিত্যতাকে কী সংসারে, কী ধর্মসমাজে, কী শ্বিল্পসাহিত্যে, প্রথার পিঞ্জরে অচল করিয়া বাধিতে গেলে আমরা কেবল বন্ধনকেই লাভ করি, গতিকে একেবারেই হারাইয়া ফেলি। এই গতিকে যদি হারাই তবে শিকলে বাধা পাখি যেমন আকাশকে হারায় তেমনি আমরা অনন্তের উপলব্ধি হইতে বঞ্চিত হই সুতরাং সত্যের চিরমুক্ত পথ রুদ্ধ হইয়া যায় এবং চারিদিক হইতে নানা অদ্ভূত আকার ধারণ করিয়া অসংখ্য প্রমাদ আমাদিগকে মায়াবী নিশাচরের মতো আক্রমণ করিতে থাকে। স্তব্ধ হইয়া জড়বং পড়িয়া থাকিয়া আমাদিগকে তাহ সহ করিতে হয়। >\○>b* নামকরণ এই আনন্দরূপিণী কন্যাটি একদিন কোথা হইতে তাহার মায়ের কোলে আসিয়া চক্ষু মেলিল। তখন তাহার গায়ে কাপড় ছিল না, দেহে বল ছিল না, মুখে কথা ছিল না, কিন্তু সে পৃথিবীতে পা দিয়াই এক মুহূর্তে সমস্ত বিশ্বব্রহ্মাণ্ডের উপর আপনার প্রবল দাবি জানাইয়া দিল । সে বলিল আমার এই জল, আমার এই মাটি, আমার এই চক্র স্বৰ্ষ গ্ৰহতারকা। এত বড়ো জগৎচরাচরের মধ্যে এই অতি ক্ষুদ্র মানবিকাটি নূতন আসিয়াছে বলিয়া কোনো দ্বিধা সংকোচ সে দেখাইল না। এখানে যেন তাহার চির কালের অধিকার আছে, যেন চিরকালের পরিচয় । 翠 বড়লোকের কাছ হইতে ভালোরকমের পরিচয়পত্র সংগ্ৰহ করিয়া আনিতে পারিলে নূতন জায়গার রাজপ্রাসাদে আদর অভ্যর্থন পাইবার পথ পরিষ্কার হইয়া যায়। এই মেয়েটও যেদিন প্রথম এই পৃথিবীতে আসিল উহার ছোটাে মুঠির মধ্যে একখানি অদৃপ্ত s४७० अंक ७ब्रां कांख्न दृश्गउिषांब्र लांखिनिरकउन चjधcम चैपूख जजिउकू*ब्रि व्यवउँौब्र कछांब्र नांक्षङ्गि१७ुणश्च बिड बङ्ङब्रि गांङ्गवं ।