সঞ্চয় 896 মনের সঙ্গে মনের কোনো ৰোগই থাকত না । মন পদার্থটা জগদ্ব্যাপী। আমার মধ্যে সেটা বন্ধ হয়েছে বলেই যে সেটা খণ্ডিত তা নয়। সেই জন্তেই সকল মনের ভিতর দিয়েই একটা ঐক্যতত্ত্ব আছে । তা না হলে মানুষের সমাজ গড়ত না মানুষের ইতিহাসের কোনো অর্থ থাকত না । 鲁 해 বৈজ্ঞানিক জিজ্ঞাসা করছেন, এই মন পদার্থ টা কী গুনি । আমি উত্তর করি যে, তোমার ঈশ্বর-পদার্থের চেয়ে কম আশ্চর্ব এবং অনির্বচনীয় নয় । অসীম যেখানে সীমাকে গ্রহণ করেছেন সেইটে হল মনের দিক । সেই দিকেই দেশকাল; সেই দিকেই রূপরসগন্ধ ; সেই দিকেই বছ। সেই দিকেই তার প্রকাশ। বৈজ্ঞানিক বলেন, অসীমের সীমা এসব কথা কবি যখন আলোচনা করেন তখন কি কবিরাজ ডাকা আবগুক হয় না ? আমার উত্তর এই যে, এ আলোচনা নতুন নয়। পুরাতন নজির আছে। খ্যাপার বংশ সনাতনকাল থেকে চলে আসছে। তাই পুরাতন ঋষি বলছেন— _: অন্ধং তম:প্রবিশন্তি য়েংবিস্তামুপাসতে। उष्ठा ठूछ ऐब cठ ठरमा ब से बिछांबार ब्रडtः । BB BD DDDB BD DDB DDD DKBBBS BB BB BBBB SBBB S BB BB BBB DD দিয়ে অনন্তের উপালন করে সে আরও বেশি অন্ধকারে ডোবে । বিদ্যাঞ্চাৰিস্তাঞ্চ বস্তৰেদোভয়ং সহ । चबिच्ब्र श्रृङ्कार डोक्1विश्वब्राष्ट्रख्बन्नुप्ड । चखरक जबखएक cष ७कब क'रब आप्न cनई वरढब्र मषा निcब्र शृङ्गारक लेखो4 श्ब्र बांब्र जनरछब्र भरथा অমৃতকে পায় । তাই বলে সীমা ও অসীমের ভেদ একেবারেই ঘুচিয়ে দেখাই যে দেখা তাও নয় সে কথাও আছে। তারা বলছেন অস্ত এবং অনন্তের পার্থক্যও আছে। পার্থক্য যদি না থাকে তবে স্বষ্টি হয় কী করে ? আবার যদি বিরোধ থাকে তাহলেই বা স্বষ্টি হয় কী করে ? সেই জন্তে অসীম যেখানে সীমায় আপনাকে সংকুচিত করেছেন সেইখানেই তার স্বষ্টি সেইখানেই তার বহুত্ব—কিন্তু তাতে র্তার অসীমতাকে তিনি ত্যাগ করেননি । নিজের অস্তিত্বটার কথা চিন্তা করলে একথা বোঝা সহজ হবে। আমি আমার চলাফেরা কথাবার্তায় প্রতি মুহূর্তে নিজেকে প্রকাশ করছি—সেই প্রকাশ আমার আপনাকে আপনার স্বই। কিন্তু সেই প্রকাশের মধ্যে আমি যেমন আছি তেমনি সেই প্রকাশকে বহুগুণে আমি অতিক্রম করে আছি। আমার এক কোটিতে অঙ্ক وی همسه بود
