ઉ6:ર রবীন্দ্র-রচনাবলী उांद्र क्रण ७cबदल बिछाब ग८क जबिछांब ७कल्ले चांत्रण इहेब cणप्इ ; विवब्रविडांcत्रब মতো উভয়ের মহল-বিভাগ হইয়া মাঝখানে একটা দেয়াল উঠিল। সংসারে তাই পর্মে কৰ্মে আচারে বিচারে যত সংকীর্ণত ৰত স্কুলত যত মুঢ়তাই থাক উচ্চতম সত্যের দিক হইতে তার প্রতিবাদ নাই, এমন কি, সমর্থন আছে । গাছতলায় বসিয়া জ্ঞানী ৰলিতেছে, “ষে-মানুষ আপনাকে সর্বভূতের মধ্যে ও সর্বস্তুতকে আপনার মধ্যে এক করিয়া দেখিয়াছে সেই সত্যকে দেখিয়াছে, অমনি সংসারী ভক্তিতে গলিরা তার ভিক্ষার বুলি ভরিয়া দিল। ওদিকে সংসারী তার দরদালানে বসিয়া বলিতেছে, “ষে-বেট সর্বভূতকে যতদূৰ সম্ভব তকাতে রাখিয়া না চলিয়াছে তার ধোবানাপিত বন্ধ,” আর জ্ঞানী আসিয়া তার মাথায় পায়ের ধুলা দিয়া আশীৰ্বাদ করিয়া গেল, “বাব বঁচির থাকে।” এইজন্তই এদেশে কর্মসংসারে বিচ্ছিন্নতা জড়তা পদে পদে বাড়িয়া চলিল, কোথাও তাকে বাধা দিবার কিছু নাই। এইজগুই শত শত বছর ধরিয়া কর্মসংসারে আমাদের এত অপমান, এত হার । r যুরোপে ঠিক ইহার উলটা । যুরোপের সত্যসাধনার ক্ষেত্র কেবল জ্ঞানে নহে ব্যবহারে। সেখানে রাজ্যে সমাজে যে কোনো খুত দেখা যায় এই সত্যের আলোতে সকলে মিলিয়া তার বিচার, এই সত্যের সাহায্যে সকলে মিলিয়া তার সংশোধন । এইজন্ত সেই সত্য ষে-শক্তি ষে-মুক্তি দিতেছে সমস্ত মানুষের তাহাতে অধিকার, তাছ সকল মানুষকে আশা দেয়, সাহস দেয় -তাহার বিকাশ তন্ত্রমন্ত্রের কুয়াশায় ঢাকা নয়, মুক্ত আলোকে সকলের সামনে তাহ বাড়িয়া উঠিতেছে, এবং সকলকেই বাড়া তুলিতেছে । ஆ এই ষে কর্মসংসারে শত শত বছর ধরিয়া অপমানটা সছিলাম মেটা আমাদের কাছে দেখা দিয়াছে রাষ্ট্ৰীয় পরাধীনতার আকারে । যেখানে ব্যথা সেইখানেই হাত পড়ে। এইজন্তই ষে-যুরোপীয় জাতি প্ৰভূত্ব পাইল তাদের রাষ্ট্রব্যবস্থার দিকেই আমাদের সমস্ত মন গেল। আমরা আর সব কথা তুলিয়া কেবলমাত্র এই কথাই বলিতেছি যে, ভারতের শাসনতন্ত্রের সঙ্গে আমাদের ইচ্ছার যোগসাধন হ’ক - উপর হইতে যেমন-খুশি নিয়ম হানিলে আর আমরা বিনা খুশিতে সে-নিয়ম মানিব এমনটা না হয়। কর্তৃত্বকে র্কাৰে চাপাইলেই বোঝা হইয় ওঠে, ওটাকে এমন একটা চাকাওয়ালা ঠেলাগাড়ির উপর নামানো হ’ক ষেটাকে আমরাও নিজের ছাতে ঠেলিতে পারি । আজকের দিনে এই প্রার্থনা পৃথিবীর সব দেশেই জাগিয়া উঠিয়াছে যে, ৰাছিয়ে कडीब्र ग-भू(७कउद्रक भानन श्रेरउ बाइद इब्ने गरेक् । ७हे अर्षबाच्न चाबश cष
