পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (অষ্টাদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/২৯৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

პ\5. গ্রন্থপরিচয় Sዔ 8 দ্বিতীয় খণ্ডে (২২ শ্রাবণ ১৩৬৮) ‘স্মরণ’ বিভাগে পুনমূদ্রিত। কেদারনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়ের (১৮৬৩-১৯৪৯) উদ্দেশে রচিত। প্রবাসী, আশ্বিন ১৩৪৮ সংখ্যায় প্রকাশিত (পৃ ৭২৪) কেদারনাথের ‘পারের খেয়ার প্রতীক্ষায়’ শীর্ষক ‘প্রবাসীসম্পাদককে লিখিত পত্রের সহিত (রচনাকাল, ১৭ অগস্ট ১৯৪১) রবীন্দ্রনাথের কবিতাটি সংকলিত হয়। প্রাসঙ্গিক বিবেচনায় কেদারনাথের পত্রের অংশবিশেষ এখানে উদ্ধৃত হইল 693可L、 আমি প্রায় তীর সমবয়সী- এক বৎসর কয়েক দিনের ব্যবধান মাত্র। গত জানুয়ারি মাসে নিজে পীড়িতাবস্থায় তার কাছে পাথেয়রূপে আশীষপ্রার্থী হই। র্তার স্নেহকরুণ আশ্বাসবাণী, এই কৃতজ্ঞের প্রাণে যেন আশার স্নিগ্ধ প্রলেপ দান করে— মৰ্ম কিন্তু বিচলিতও কম হয় নি। বেশ জানি— বাংলার তথা বিশ্বের রবি, চিরদিনই মৃত্যুজয়ী হয়ে থাকবেন- তবু. বস্তুতান্ত্রিক অভ্যাস ব্যথা দেয়! তীর সেই দুর্লভ আশীযবাণী, নিম্নে সমগ্ৰই উদ্ধৃত করতে বাধ্য হচ্ছি। কারণ তাতে মৃত্যুকে যে অভিনন্দন দিয়েছেন, তা সকলেরই সম্পত্তি— সকলকেই অভয়দানে ভয়মুক্ত করবে বলেই আমার ধারণা। প্রথম দুটি লাইন তীর মহত্ত্বের নিদর্শনরূপেই গ্রহণ করবেন। যে-হেতু— ব্যক্তিগত।” স্মৃলিঙ্গ ব্যক্তিবর্গের উদ্দেশে বিভিন্ন উপলক্ষে রবীন্দ্রনাথ যে-সকল ক্ষুদ্রায়তন কবিতা রচনা করেন, সেগুলি বিভিন্ন সূত্র হইতে সংকলিত হইয়া যথাসম্ভব কালানুক্রমে বিন্যস্ত হইয়াছে। সংকলিত কবিতাগুলি সম্পর্কে তথ্যাদি নিম্নরূপ છે. R. প্ৰথম পাতাখানি মেলেছে। শতদল ৷৷ ৪। শ্রাবণ ১৩১২। হেমেন্দ্ৰনাথ গুহরায়ের উদ্দেশে। দ্রষ্টব্য, বিক্রমপুর’ দ্বিতীয় খণ্ড, দ্বিতীয় অধ্যায়। লিখব তোমার রঙিন পাতায়। ১১ আষাঢ় ১৩২১, শান্তিনিকেতন। কলিকাতার মেয়ো হাসপাতালের চিকিৎসক, বঙ্গীয় হিতসাধনমণ্ডলীর প্রতিষ্ঠাতা দ্বিজেন্দ্ৰনাথ মৈত্র-র স্বাক্ষর-সংগ্ৰহ খাতায় লিখিত। কলাবিদ্যা কুঞ্জে কুঞ্জে। ১ বৈশাখ ১৩২২। অসিতকুমার হালদারের উদ্দেশে। ‘রবিতীর্থে গ্রন্থে (১৩৬৫) অসিতকুমার কবিতাটির রচনাপ্রসঙ্গে লিখিয়াছেন, “১৩২২-১লা বৈশাখ রবিদার সামনে ধরলুম পুরোনো autographএর খাতাখানি আমার পিতামহের ১৮৬০ সালে বার্লিন থেকে আনা। রবিদা আশীবর্চন লিখেছিলেন আমার মূর্তি পূর্ণ করি। ২৫ বৈশাখ ১৩৩৪। অসিতকুমার হালদারের উদ্দেশে। “বঙ্গবাণী’ পত্রিকার পৌষ ১৩৩৪ সংখ্যায় প্রকাশিত। অপিচ দ্রষ্টব্য, "রবিতীর্থে গ্রন্থ, পৃ. 〉やかs | পূর্ণতা আসুক আজি। অতসী হালদার/বড়ুয়া। "রবিতীর্থে গ্রন্থে (পৃ. ১৫৮) অসিতকুমার জানাইয়াছেন, “..আমার বড় মেয়ে অতসী— ডক্টর অরবিন্দ বড়ুয়ার স্ত্রী। ইনি এখন ছবি আঁকায় বেশ নাম করেচেন। এদের বিবাহে রবিদ্যাদা লিখে কল্যাণপ্ৰতিমা শাস্তা। ফাল্গুন ১৩২২। সত্যপ্রকাশ গঙ্গোপাধ্যায়ের অকালমৃতা কন্যা Σν δ δ