(SV রবীন্দ্র-রচনাবলী ছন্দে হসন্ত * ऊद खिञ्चेशान्द्र मृग्न किमैोभा বেদনবি রাঙা মেঘে পেয়েছে মহিমা । এখানে ‘দিক' শব্দের ক হসন্ত হওয়া সত্ত্বেও তাকে এক মাত্রার পদবি দেওয়া গেল। নিশ্চিত জানি, পাঠক সেই পদবির সম্মান স্বতই রক্ষা করে চলবেন । মনের আকাশে তার দিকসীমানা বেয়ে বিবাগী স্বপনপাখি চলিয়াছে ধেয়ে । VINRK দিগবলয়ে নবশশিলেখা টুকরো যেন মানিকের রেখা । এতেও কানের সম্মতি আছে । দিকপ্রান্তে ওই চাদ বুঝি দিক-ভ্ৰান্ত মরে পথ খুঁজি । আপত্তির বিশেষ কারণ নেই । দিকপ্রান্তের ধূমকেতু উন্মত্তের প্রলাপের মতো নক্ষত্রের আঙিনায় টলিয়া পড়িল অসংগত । এও চলে । একের নজিরো অন্যের প্রামাণ্য ঘোচে না । কিন্তু যারা এ নিয়ে আলোচনা করছেন তারা একটা কথা বোধ হয় সম্পূৰ্ণ মনে রাখছেন না যে, সব দুষ্টান্তগুলিই পয়ারজাতীয় ছন্দের। আর এ কথা বলাই বাহুল্য যে, এই ছন্দ যুক্তধ্বনি ও অযুক্তধ্বনি উভয়কেই বিনা পক্ষপাতে এক মাত্রারূপে ব্যবহার করবার সনাতন অধিকার পেয়েছে । আবার যুক্তধ্বনিকে দুই ভাগে বিশ্লিষ্ট করে তাকে দুই মাত্রায় ব্যবহার করার স্বাধীনতা সে যে দাবি করতে পারে a V8 যাকে আমি অসম বা বিষম মাত্রার ছন্দ বলি যুক্তধ্বনির বাছ-বিচার তাদেরই এলেকায় । হৃৎ-ঘটে। সুধারািস ভরি কিংবা হৃৎ-ঘটে অমৃত্যুরসি ভরি তুবা মোর হরিলে সুন্দরী । 0 छम नूई beद । किस अभूठनियल श९oाद्ध6ि खनेि কারে সমর্পণ করিলে সুন্দরী । অগ্রাহ্য, অন্তত আধুনিক কালের কানে । অসম মাত্রার ছন্দে এরকম যুক্তধ্বনির বন্ধুরতা আবার একদিন । ফিরে আসতেও পারে, কিন্তু আজ এটার চল নেই। এই উপলক্ষে একটা কথা বলে রাখি, সেটা আইনের নয়, কানের অভিরুচির কথা । হৃৎপিটে আঁকা ছবিখানি ব্যবহার করা আমার পক্ষে সহজ, কিন্তু হৃৎপাত্রে আঁকা ছবিখনি অল্প একটু বাধে। তার কারণ খণ্ড তাঁকে পূর্ণ ত'এর জাতে তুলতে হলে তার পূর্ববতী স্বরবর্ণকে দীর্ঘ । ১. রচনাবলীর বর্তমান খণ্ডে ছন্দের হসন্ত হলন্ত প্ৰবন্ধ এবং গ্রন্থপরিচয় দ্রষ্ঠব্য ।
