পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (একাদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৯৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

VITIT5 ye88 ছড়ার ছবি কারো কোনো স্বত্ব দাবির নেই। যেখানে চিহ্ন, যেখানে এই ধয়াতলের সহজ দাক্ষিণ্য, হালকা সাদা মেঘের নীচে পুরানো সেই ঘাসে, একটা দিনের পরিচিত আমবাগানের পাশে, মাঠের ধারে, অনভ্যাসের সেবার কাজে খেটে কেমন করে কয়টা প্রহর কোথায় গেল কেটে । সমন্ত দিন ডাকল ঘুঘু দুটি, আশেপাশে ঐটার লোভে কাক এল সব জুটি, গায়ের থেকে কুকুর এল, লড়াই গেল বেধেএকটা তাদের পালালো তার পরাভাবের খেদে । রৌদ্র পড়ে এল ক্রমে, ছায়া পড়ল বেঁকে, MN (ssons dBA bWU z (GG আবার ধীরে ধীরে নিয়ম-বাধা যে-যার ঘরে চলে গেলেম ফিরে । একটা দিনের মুহুল স্মৃতি, ঘুচিল চড়িভাতি, পোড়াকাঠের ছাই পড়ে রয়, নামে আঁধার রাতি । কাশী কাশীর গল্প শুনেছিলুম যোগীনদাদার কাছে, পী মনে আছে । আমরা তখন ছিলাম না কেউ, বিয়েস তাহার সাবে বছর-অ্যাটেক হবে । সঙ্গে ছিলেন খুড়ি, মোেরকবা বানাবার কাজে ছিল না তার জুড়ি । দাদা বলেন, আমলকী বেল পেঁপে। সে তো আছেই, এমন কোনো ফল ছিল না। এমন কোনো গাছেই তার হাতে রস জমলে লোকের গোল না ঠেকত- এটাই ফল হবে কি মেঠাই । রাসিয়ে নিয়ে চালতা যদি মুখে দিতেন গুজি মনে হত বড়োরকম রসগোল্লাই বুঝি । কঁঠাল বিচির মোরািকবা যা বানিয়ে দিতেন। তিনি পিঠে বলে পৌষমাসে সবাই নিত কিনি । দাদা বলেন, “মোরকঘাটা হয়তো মিছেমিছিই, কিন্তু মুখে দিতে যদি, বলতে কঁঠাল বিচিাই ।” মোরকঘাতে ব্যাবসা গেল জমে, Griffse Rua FC, ՊՀՖ