পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্থ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/১৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মালিনী স্তন্তদান করিয়াছ সে দেবশিশুরে, লয়েছে সে নবজন্ম মানবের পুরে তোমারে মা বলে। স্বৰ্গ আছে কোন দূরে, কোথায় দেবতা— কে বা সে সংবাদ জানে । শুধু জানি বলি দিয়া আত্ম-অভিমানে বালিতে হইবে ভালো, বিশ্বের বেদন আপন করিতে হবে— যে কিছু বাসন শুধু আপনার তরে তাই দুঃখময় । যজ্ঞে যাগে তপস্তায় কছু মুক্তি নয়, মুক্তি শুধু বিশ্বকাজে। ফিরে গিয়ে ঘরে সে নিশীথে কাদিয়া কহিনু উচ্চস্বরে, ‘বন্ধু, বন্ধু, কোথা গেছ বহু বহু দূরে— অসীম ধরণীতলে মরিতেছ ঘুরে ' ছিন্তু তার পত্র-আশে— পত্র নাহি পাই, না জানি সংবাদ। আমি শুধু আসি যাই রাজগৃহমাঝে, চারি দিকে দৃষ্টি রাখি, শুধাই বিদেশীজনে, ভয়ে ভয়ে থাকি— নাবিক যেমন দেখে চকিত নয়নে সমুত্রের মাঝে, গগনের কোন কোণে ঘনাইছে ঝড়। এল ঝড় অবশেষে একখানি ছোটো পত্ররূপে। লিখেছে সে– রত্ববতী নগরীর রাজগৃহ হতে সৈন্ত লয়ে আসিছে সে শোণিতের স্রোতে ভাসাইতে নবধর্ম, ভিড়াইতে তীরে পিতৃধৰ্ম মগ্নপ্রায়, রাজকুমারীরে প্রাণদও দিতে। প্রচণ্ড আঘাতে সেই ছিড়িল প্রাচীন পাশ এক নিমেষেই। রাজারে দেখাহু পত্র। মৃগয়ার ছলে । cञांनंदन cनं८छ्म ब्रांची 8णञ्चनजवटल আক্রমিতে তারে। আমি হেথা লুটাতেছি ృష్క్రిక