बकूरéब्र थांडा Set কেদার । মা, ওর নাম কী, ঙার কোনো অস্থবিধে হয়নি, তিনি বেশ আছেন— বৈকুণ্ঠ। জানেন তো কেদারবাবু, আমি এই ঘরেই লিখে থাকি— কেদার। তা বেশ তো, আপনি লিখবেন, ওর নাম কী, আপনি লিখবেন— তাতে বিপিনবাবুর কোনো আপত্তি মেই। বৈকুণ্ঠ। না, আপত্তি কেন করবেন, লোকটি বেশ-– কিন্তু তার একটি অভ্যাস আছে, তিনি বিছানায় শুয়ে শুয়ে প্রায় সর্বদাই গুন গুন করে গান করেন, তাতে লেখবার সময়— কেদার। কী বলে, সে জন্যে ভাবন কী। আপনি তাকে ডেকেই বলুন না-- বৈকুণ্ঠ। ন ন ন না। সে থাক। তিনি ভদ্রলোক— কেদার। ওর নাম কী, আমিই তাকে ডেকে খুব ভংসন করে দিচ্ছি— বৈকুণ্ঠ । না না কেদারবাবু, সে করবেন না— লেখার সময় গান তো আমার ভালোই লাগে। কিন্তু আমি ভাবছিলুম, হয়তে আর কোনো ঘরে বেণীবাবু একলা থাকলে বেশ মন খুলে গাইতে পারেন। কেদার। ওর মাম কী, ঠিক উলটো। বিপিনবাবুর একটি লোক সর্বদাই চাই— বৈকুণ্ঠ। তা দেখেছি— বড়ো মিশুক— হয় গান নয় গল্প করছেনই—ত আমি র্তার কথা মন দিয়ে শুনে থাকি – কিন্তু দেখো কেদারবাৰু, কিছু মনে কোরো না ভাই — একটা বড়ো গুরুতর বেদন পেয়েছি, সে কথা তোমাকে না বলে থাকতে পারছিনে। ভাই, আমার সেই স্বরস্থত্রসার পুথিখানি কে নিয়েছে। কেদার। কোথায় ছিল বলুন দেখি । বৈকুণ্ঠ । সে তে আপনি জানেন। এই ঘরে ওই শেলফের উপর ছিল। আজকাল এ ঘরে সর্বদা লোক আনাগোনা করছেন, আমি কাউকে কিছুই বলতে পারছিনে— কিন্তু শেলফের ঐ জায়গাটা শূন্ত দেখছি আর মনে হচ্ছে আমার বুকের কথান। পাঁজর খালি হয়ে গেছে। কেদার। তবে আপনাকে, ওর নাম কী, খুলে বলি, অবিমাশ আপনার— বৈকুণ্ঠ। আৰু সে তে এসব বই পড়ে না। কেদার। পড়ে না, ওর নাম কী, বিক্রি করে। বৈকুণ্ঠ। বিক্রি করে । n কেদার। নতুন প্রণয়— নতুন শখ– ওর নাম কী, খরচ বেশি। আমি তাকে
