ভারতবর্ষ Øyst একখানি সম্পূর্ণ ইতিহাস। এক দিন এইরূপ গুরু জামাদের দেশে গ্রামে গ্রামেই ছিলেন– তাহাজের জুতামোজ গাড়িঘোড়া আসবাবপত্রের প্রয়োজনই ছিল না— নবাব ও নবাবের অন্থকারিগণ র্তাহীদের চারি দিকে নবাৰি করিয়া বেড়াইত, তাহাতে তাহাজের দৃকপাত ছিল না, তাহদের অগৌরব ছিল না। এখনো আমাদের দেশে cगद्दे-जकल ७क्रब्र चडांस मांहे । किरू निकांब्र विषञ्च *ब्रियठिठ छ्द्देब्रांप्छ्- ७थंब ব্যাকরণ স্থতি ও স্তায় আমাদের জঠরানলনির্বাণের সহায়তা করে না এবং আধুনিক কালের জ্ঞান-পৃহা মিটাইতে পারে না। কিন্তু বাহারা নূতন শিক্ষাদানের অধিকারী হইয়াছেন তাহাজের চাল বিগড়াইয়া গেছে। তাহদের আদর্শ বিকৃত হইয়াছে, তাহার অল্পে সন্তুষ্ট নহেন, বিদ্যাদানকে তাহারা ধর্মকর্ম বলিয়া জানেন না, বিস্তাকে তাহারা পণ্যদ্রব্য করিয়া বিদ্যাকেও হীন করিয়াছেন নিজেকেও হীন করিয়াছেন। নব্যশিক্ষিতদের মধ্যে জামাদের সামাজিক উচ্চ আদর্শের এই বিপর্যয়দশ একদিন সংশোধিত হইবে, ইহা অামি জুরাশা বলিয়া গণ্য করি না। আমাদের বৃহৎ শিক্ষিতমণ্ডলীর মধ্যে ক্রমে ক্রমে এমন দুই-চারিটি লোক নিশ্চয়ই উঠিবেন যাহারা বিষ্ঠাব্যবসায়কে ঘৃণা করিয়া বিস্থাদানকে কৌলিকত্ৰত বলিয়া গ্রহণ করিবেন। র্তাহারা জীবনযাত্রার উপকরণ সংক্ষিপ্ত করিয়া, বিলাস বিসর্জন দিয়া, দেশের স্থানে স্থানে যে আধুনিক শিক্ষার টোল করিবেন, ইনস্পেক্টরের গর্জন ও য়ুনিভারসিটির তর্জন -বর্জিত সেই-সকল টোলেই বিদ্যা স্বাধীনতা লাভ করিবে, মর্যাদা লাভ করিবে । ইংরাজ রাজবণিকের দৃষ্টান্ত ও শিক্ষা সত্ত্বেও বাংলাদেশ এমনতরো জনকয়েক গুরুকে জন্ম দিতে পারিবে, এ বিশ্বাস আমার মনে দৃঢ় রহিয়াছে। తాts ve> ব্রাহ্মণ সকলেই জানেন, সম্প্রতি কোনো মহারাষ্ট্ৰী ব্রাহ্মণকে তাহার ইংরাজ প্ৰভু পাছকাঘাত করিয়াছিল ; তাহার বিচার উচ্চতম বিচারালয় পর্যন্ত গড়াইয়াছিল— শেষ, বিচারক ব্যাপারটাকে তুচ্ছ বলিয়া উড়াইয়া দিয়াছেন। ঘটনাটা এতই লজ্জাকয় যে, মাসিক পত্রে জামরা ইহার অবতারণা করিতাম मा। बांब थाहेब बांबा खेन्निड व जन्म कब्र केहिउ वा मानिन कब उन्निड, সে-সমস্ত আলোচনা খবরের কাগজে হইয় গেছে— ীেসকল কথাও আমরা তুলিতে
