পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্থ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৩০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ब्रदोक्ष-द्रष्5नावर्दी বহুপরিচর্যা করি পেয়েছিনু তোরে, জন্মেছিস ভর্তৃিহীনা জবালার ক্রোড়েগোত্ৰ তব নাহি জানি ।” 静 শুনি সে বারতা ছাত্ৰগণ মৃদুস্বরে আরম্ভিল কথা মধুচক্ৰে লোষ্ট্রপাতে বিক্ষিপ্ত চঞ্চল পতঙ্গের মতে- সবে বিস্ময়বিকল, কেহ বা হাসিল কেহ করিল ধিক্কার লজহীন অনার্যের হেরি অহংকার । উঠিলা গৌতম ঋষি ছাডিয়া আসন, বাহু মেলি বালকেরে করি আলিঙ্গন কহিলেন, “আব্ৰাহ্মণ নহ তুমি তাত । তুমি দ্বিজোত্তম, তুমি সত্যকুলজাত ।” [শিলাইদহ।] ৭. ফায়ুন ১৩০১ মস্তকবিক্রয় মহাবস্তুবাদান কোশল নৃপতির তুলনা নাই, জগৎ জুড়ি যশোগাথা ; ক্ষীণের তিনি সদা শরণ-ঠাই, দীনের তিনি পিতামাতা । সে কথা কাশীরাজ শুনিতে পেয়ে জ্বলিয়া মরে অভিমানে—— “আমার প্রজাগণ আমার চেয়ে তাহারে বড়ো করি মানে ! তাহার দান হল বেশি ! ধর্ম দয়া মায়া সকলি মিছে, এ শুধু তার রেষারেষি ।” কহিলা, “সেনাপতি, ধরে কৃপাণ, সৈন্য করো সব জড়ো ।