পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্দশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শাস্তিনিকেতন ●> ব্রহ্মবিহার ব্রহ্মবিহারের এই সাধনার পথে বুদ্ধদেব মানুষকে প্রবর্তিত করবার জন্তে বিশেষরূপে উপদেশ দিয়েছেন । তিনি জানতেন কোনো পাবার যোগ্য জিনিস ফাকি দিয়ে পাওয়া যায় না, সেইজন্যে তিনি বেশি কথা না বলে একেবারে ভিত খোড়া থেকে কাজ আরম্ভ করে দিয়েছেন । р তিনি বলেছেন শীল গ্রহণ করাই মুক্তিপথের পাথেয় গ্রহণ করা। চরিত্র শব্দের অর্থই এই যাতে করে চল যায় । শীলের দ্বারা সেই চরিত্র গড়ে ওঠে। শীল আমাদের চলবার সম্বল । 哆 পাণং ন হানে, প্রাণীকে হত্যা করবে না, এই কথাটি শীল। ন চ দিল্পমাদিয়ে, যা তোমাকে দেওয়া হয় নি তা নেবে না। এই একটি শীল । মুসা ন ভাসে, মিথ্যা কথা বলবে না, এই একটি শীল। ন চ মজ্জপো সিয়া, মদ খাবে না, এই একটি শীল। এমনি করে যথাসাধ্য একটি একটি করে শীল সঞ্চয় করতে হবে । আর্য শ্রাবকের প্রতিদিন নিজেদের এই শীলকে স্মরণ করেন—ইধ অরিয়সাবকে অত্তনো লীলানি অনুস্সরতি। শীলসকলকে কী বলে অনুস্মরণ করেন। অখণ্ডানি, অচ্ছিদানি, আসবলালি, অকস্মাসানি ভুজিস্সানি, বিএ এ পপসখানি, অপরামর্ট ঠানি, সমাধিসংবত্তনিকানি । डार्थीॐ আমার এই লীল খণ্ডিত হয় নি, এতে ছিত্র হয় নি, আমার এই শীল জোর করে রক্ষিত DD D DDD DD DD DBBS BB BBH DD DD DS DD DB DD DD TBB BBBS স্বার্থসাধনের জন্ত জাচরিত নয়, এই লীল বিজ্ঞজনের অনুমোদিত, এই শীল বিদলিত হয় নি এবং এই শীল মুক্তিপ্রবর্তন করবে। এই বলে আর্ধশ্রাবকগণ নিজ নিজ শীলের গুণ বারংবার স্মরণ করেন । এই শীলগুলিই হচ্ছে মঙ্গল। মঙ্গললাভই প্রেম ও মুক্তিলাভের সোপান। বুদ্ধদেব কাকে যে মঙ্গল বলছেন তা "মঙ্গল স্বত্তে” কথিত আছে। সেটি অম্বুবাদ করে দিই, বহু দেব। মনুস্প চ মঙ্গলানি অচিন্তয়ুং जांकश्वयांन1८मांथोनर अश् िअत्रणभूखबर । বুদ্ধকে প্রশ্ন করা হচ্ছে যে, क्ह लक्ड क्इ आश्व बैंबा रुख् जकोब्क् करिबन अब মঙ্গলের জি করে এসেছেন, সেই মঙ্গলটি কী বলে। o