পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্দশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৮৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

br○8 রবীন্দ্র-রচনাবলী সিধে ভাষায় বলি কথা, স্বচ্ছ তাহার সরলতা, ডিপ্লম্যাসির নাইকো অসুবিধে । গারদেখানার আইনটাকে খুঁজতে হয় না কথার পাকে, । জেলের দ্বারে যায়। সে নিয়ে সিধে । দলে দলে হরিণবাড়ি চলল যারা গৃহ ছাড়ি ঘুচল তাদের অপমানের শাপ চিরকালের হাতকড়ি যে, লাগল ভালে গান্ধীরাজের ছাপ { উদয়ন । শান্তিনিকেতন ১৩ ডিসেম্বর ১৯৪০ মহাত্মা গান্ধী : প্ৰবাসী, অগ্রহায়ণ ১৩৪৪ ১৩৪৩ সালে মহাত্মাজির জন্মোৎসব উপলক্ষে শান্তিনিকেতন-মন্দিরে ১৬ আশ্বিন তারিখে প্রদত্ত ভাষণ। ভাষণটি শ্ৰীক্ষিতীশ রায় ও প্রভাত গুপ্ত -কর্তৃক অনুলিখিত ও বক্তাকর্তৃক সংশোধিত । গান্ধীজি ; প্রবাসী, অগ্রহায়ণ ১৩৩৮ ১৩৩৮ সালে মহাত্মাজির জন্মোৎসবে শান্তিনিকেতনে ১৫ আশ্বিন তারিখে প্ৰদত্ত অভিভাষণ “মহাত্মা গান্ধী’ নামে প্রবাসী পত্রে প্রকাশিত হয় । চৌঠা আশ্বিন : বিচিত্রা, কার্তিক ১৩৩৯ ৪ আশ্বিন ১৩৩৯ তারিখে শান্তিনিকেতনে প্রদত্ত ভাষণ। হিন্দু অনুন্নত শ্রেণীর পৃথক নির্বাচন স্বীকার করিয়া হিন্দুসমাজের বিভিন্ন অংশের মধ্যে বিচ্ছেদকে আইনত স্থায়ী করিবার যে চেষ্টা হয় সেই অকল্যাণের প্রতিবিধান-কল্পে ১৩৩৯ সালের চৌঠা আশ্বিন মহাত্মজি পুণার য়েরবাদ । জেলে অনশন আরম্ভ করেন । সেই সংকট-কালে রবীন্দ্রনাথ শান্তিনিকেতন-আশ্রমবাসীদের নিকট ভাষণদান করেন । ভাষণটি ‘৪ঠা আশ্বিন’ পুস্তিকা হইতে প্রবাসী পত্রেও পুনর্মুদ্রিত হয় (কার্তিক ১৩৩৯) । মহাত্মাজির পুণ্যব্ৰত ; প্রবাসী, কার্তিক ১৩৩৯ মহাত্মাজির অনশন (২০ মে ১৯৩২) উপলক্ষে ৫ আশ্বিন ১৩৩৯ তারিখে শান্তিনিকেতনে আহুত পল্লীবাসীদের নিকট প্রদত্ত ভাষণ। মহাত্মজির শেষ ব্ৰত শিরোনামে ভাষণটি প্রকাশিত এবং স্বতন্ত্র পুস্তিকাকারে মুদ্রিত ও বিতরিত হয়। মহাত্মা গান্ধীর নিকট রবীন্দ্রনাথের টেলিগ্রাম "It is well worth sacrificing precious life for the sake of India's unity and her social integrity. Though we cannot anticipate what effect it may have upon our rulers who may not understand its immense importance for our people, we feel certain that the supreme appeal of such self-offering to the conscience of our own countrymen will not be in vain. I fervently hope that we will not callously allow such national tragedy to reach its extreme