পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (চতুর্বিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় 8ఫి) সাতার কাটিয়ে যদি সেটা জানা থাকে, তলিয়ে যেয়ো না আওড়ের কোনো পাকে, নিজেরে ভাসায়ে রাখিতে না জান ভরসা ডাঙার পারে, ঘাটে ফিরে এসে তবে হাফ ছেড়ে শান-বাধা তার ধারে । Հ* 6 8 օ ‘সানাই’ গ্রন্থের অনেকগুলি ছোটো ছোটো কবিতার স্বতন্ত্র সংগীতরূপ প্রচলিত আছে। কোথাও বা গান আগে রচিত হইয়াছে, কোথাও বা কবিতা। তুলনামূলক পাঠের উদ্দেশে কবিতাগুলির দ্বিতীয়সংস্করণ-গীতবিতানে-মুদ্রিত সংগীতরূপ যথাক্রমে নির্দেশ করা হইল— কবিতা গীতি-রাপাস্তরের প্রথম ছত্র ■ রচনাকাল অনাবৃষ্টি মম দুঃখের সাধন যবে করি নিবেদন নতুন রঙ ধূসর জীবনের গোধূলিতে ক্লান্ত মলিন যেই স্মৃতি এবং ধূসর জীবনের গোধূলিতে ক্লাস্ত আলোয় মানস্কৃতি গানের খেয়া আমি যে গান গাই জানি নে সে কার উদ্দেশে অধরা অধরা মাধুরী ধরেছি ছন্দোবন্ধনে ব্যথিতা ওরে জাগায়ো না, ও যে বিরাম মাগে বিদায় বসন্ত সে যায় তো হেসে, যাবার কালে যাবার আগে এই উদাসী হাওয়ার পথে পথে পূর্ণ ওগো তুমি পঞ্চদশী কৃপণ এসেছিন্ন দ্বারে তব শ্রাবণরাতে ছায়াছবি আমার প্রিয়ার ছায়া ミQ|br|〉おVCケ দেওয়া-নেওয়া বাদলদিনের প্রথম কদমফুল পুনশ্চ | ৩০।৭।১৯৩৯ আহবান এসো গো, জেলে দিয়ে যাও >|br| > SS)。 দ্বিধা এসেছিলে তবু আস নাই জানায়ে গেলে আধোজাগা স্বপ্নে আমার মনে হল উদৰ্বত্ত যদি হায়, জীবনপূর্ণ নাই হল ভাঙন তুমি কোন ভাঙনের পথে এলে স্বপ্তরাতে