cछां८थंङ्ग वांठिन 8ᏬᏄ জানিল, মহেঞ্জের গাড়ি ফিরিয়া আসিয়াছে। কোচম্যানের কাছে সংবাদ পাওয়া গেল, মহেন্দ্র বিহারীর বাড়ি হইয়া পটলডাঙার বাসায় গিয়াছে । শুনিয়া রাজলক্ষ্মী দেয়ালের দিকে পাশ ফিরিয়া স্তব্ধ হইয়া শুইলেন । আশা তাহার শিয়রের কাছে চিত্রাপিতের মতো স্থির হইয়া বসিয়া বাতাস করিতে লাগিল । অন্তদিন যথাসময়ে আশাকে থাইতে যাইবার জন্য রাজলক্ষ্মী আদেশ করিতেন— আজ আর কিছু বলিলেন না। কাল রাত্রে তাহার কঠিন পীড়া দেখিয়াও মহেন্দ্র যখন বিনোদিনীর মোহে ছুটিয়া গেল, তখন রাজলক্ষ্মীর পক্ষে এ-সংসারে প্রশ্ন করিবার, চেষ্টা করিবার, ইচ্ছা করিবার আর কিছুই রহিল না। তিনি বুঝিয়াছিলেন বটে যে, মহেন্দ্র তাহার পীড়াকে সামান্ত জ্ঞান করিয়াছে ; অন্যান্তবার যেমন মাঝে মাঝে রোগ দেখা দিয়া সারিয়া গেছে, এবারেও সেইরূপ একটা ক্ষণিক উপসর্গ ঘটিয়াছে মনে করিয়া মহেন্দ্র নিশ্চিন্ত আছে ; কিন্তু এই আশঙ্কাশূন্ত অক্ষুদ্রবেগই রাজলক্ষ্মীর কাছে বড়ো কঠিন বলিয়া মনে হইল। মহেন্দ্র প্রেমোন্মত্ততায় কোনো আশঙ্কাকে, কোনো কর্তব্যকে মনে স্থান দিতে চায় না, তাই সে মাতার কষ্টকে পীড়াকে এতই লঘু করিয়া দেখিয়াছে— পাছে জননীর রোগশয্যায় তাহাকে আবদ্ধ হইয়া পড়িতে হয়, তাই সে এমন নিলজের মতো একটু অবকাশ পাইতেই বিনোদিনীর কাছে পলায়ন করিয়াছে। রোগআরোগ্যের প্রতি রাজলক্ষ্মীর আর লেশমাত্র উৎসাহ রহিল না— মহেক্সের অমুদ্রবেগ যে অমূলক, দারুণ অভিমানে ইহাই তিনি প্রমাণ করিতে চাহিলেন। বেলা দুটার সময় আশা কহিল, “মা, তোমার ওষুধ খাইবার সময় হইয়াছে।” রাজলক্ষ্মী উত্তর না দিয়া চুপ করিয়া রহিলেন । আশা ওষুধ আনিবার জন্য উঠিলে তিনি বলিলেন, “ওষুধ দিতে হইবে না বউম, তুমি যাও।” আশা মাতার অভিমান বুঝিতে পারিল—সেই অভিমান সংক্রামক হইয় তাহার হৃদয়ের আন্দোলনে দ্বিগুণ দোলা দিতেই আশা আর থাকিতে পারিল না— কান্না চাপিতে চাপিতে গুমরিয়া কাদিয়া উঠিল । রাজলক্ষ্মী ধীরে ধীরে অাশার দিকে পাশ ফিরিয়া তাহার হাতের উপরে সকরুণ স্নেহে আস্তে আস্তে হাত বুলাইতে লাগিলেন, কহিলেন, “বউমা, তোমার বয়স অল্প, এখনো তোমার স্বখের মুখ দেখিবার সময় আছে। আমার জন্ত তুমি আর চেষ্টা করিয়ো না, বাছা— আমি তো অনেক দিন বাচিয়াছি—আর কী হইবে।” শুনিয়া আশার রোদন আরো উচ্ছ্বসিত হইয়া উঠিল— সে মুখের উপর আঁচল চাপিয়া ধরিল । ७हेक्र८न् ८ब्रागैव्र शृष्श् ब्रिानन्त नि भन्नाङिरङ कोब्रि प्णण । अछिधारमव्र
