পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/২৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৬৯ রবীন্দ্র-রচনাবলী শেখরের সঙ্গে বালকগণের প্রবেশ সকলে । সন্ন্যাসী ঠাকুর, সন্ন্যাসী ঠাকুর । সন্ন্যাসী । ( উঠিয়া দাড়াইয়া ) এস, বাবা, সব এস । সকলে । এ কী ! এ ষে রাজা । আরে পালা, পাল । [ পলায়নোন্তম । ঠাকুরদাদা । আরে পালাস নে পালাস নে । সন্ন্যাসী। তোমরা পালাবে কি, উনিই পালাচ্ছেন । যাও সোমপাল, সভা প্রস্তুত করো গে, আমি যাচ্ছি। সোমপাল । যে আদেশ । [ প্রস্থান বালকেরা। আমরা বনে পথে সব জায়গায় গেয়ে গেয়ে এসেছি এইবার এখানে গান শেষ করি । শেখর । ই ভাই, তোরা ঠাকুরকে প্রদক্ষিণ করে করে গান গা । সকলের গান আমার নয়ন-ভুলানো এলে । আমি কী হেরিলাম হৃদয় মেলে। শিউলিতলার পাশে পাশে, ঝরা ফুলের রাশে রাশে, শিশির-ভেজা ঘাসে ঘাসে অরুণরাঙা চরণ ফেলে নয়ন-ভুলানো এলে । আলোছায়ার আঁচলখানি লুটিয়ে পড়ে বনে বনে, ফুলগুলি ঐ মুখে চেয়ে কী কথা কয় মনে মনে । cजांभांग्र cयांब्रां कब्रव बब्रपं, মুখের ঢাকা করে হরণ, ঐটুকু ঐ মেধাবরণ জু-হাত দিয়ে ফেলো ঠেলে । নয়ন-জুলানো এলে।