পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪১৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8е е রবীন্দ্র-রচনাবলী দাও হস্তে তুলি নিজহাতে তোমার অমোঘ শরগুলি, cडांभांब अकब्र छू१ । अtछ औक cमश् রণগুরু । তোমার প্রবল পিতৃস্নেহ क्षनिद्रा ऊँठूक चांखि कठेिन यांएमएल । করো মোরে সম্মানিত নববীরবেশে, ছক্কহ কর্তব্যভারে, হুঃসহ কঠোর বেদনায় । পরাইয়া দাও অঙ্গে মোর ক্ষতচিহ্ন-অলংকার । ধন্ত করে। দাসে সফল চেষ্টায় আর নিষ্ফল প্রয়াসে । ')\రి') ) দুঃখ জগৎসংসারের বিধান সম্বন্ধে যখনই আমরা ভাবিয়া দেখিতে যাই তখনই, এ বিশ্বরাজ্যে দুঃখ কেন আছে, এই প্রশ্নই সকলের চেয়ে আমাদিগকে সংশয়ে আন্দোলিত করিয়া তোলে। আমরা কেহ বা তাহাকে মানবপিতামহের আদিম পাপের শাস্তি বলিয়া থাকি—কেহবা তাহাকে জন্মাস্তরের কর্মফল বলিয়া জানি–কিন্তু তাহাতে দুঃখ তো দুঃখই থাকিয়া যায়। না থাকিয়া যে জো নাই। দুঃখের তত্ত্ব আর স্বষ্টির তত্ত্ব যে একেবারে একসঙ্গে বাধা । কারণ, অপূর্ণতাই তো দুঃখ এবং স্বষ্টিই যে অপূর্ণ। সেই অপূর্ণতাই বা কেন ? এটা একবারে গোড়ার কথা । স্বষ্টি অপূর্ণ হইবে না, দেশে কালে বিভক্ত হইবে না, কার্যকারণে আবন্ধ হইবে না, এমন স্বষ্টিছাড়া আশা আমরা মনেও আনিতে পারি না । অপূর্ণের মধ্য দিয়া নহিলে পূর্ণের প্রকাশ হুইবে কেমন করিয়া ? s উপনিষৎ বলিয়াছেন যাহা কিছু প্রকাশ পাইতেছে তাহা তাহারই অমৃত আনন্দরূপ । র্তাহার মৃত্যুহীন ইচ্ছাই এই সমস্ত রূপে ব্যক্ত হইতেছে । ঈশ্বরের এই যে প্রকাশ, উপনিষৎ ইহাকে তিন ভাগ করিয়া দেখিয়াছেন। একটি প্রকাশ জগতে, আর-একটি প্রকাশ মানবসমাজে, আর একটি প্রকাশ মানবাত্মায়। একটি শাস্তং, একটি শিবং, একটি অদ্বৈতং ।