टिन ग्री $ዓዒ “যা হতে পারত। তার তুলনায় কিছুই হয় নি। একটা রিসার্চর কাজে ওর বিশেষ দরকার হয়েছিল উচু পাহাড়ে যাবার। ঠিক করেছিল যাবে বদরিকাশ্ৰমে । আরো সর্বনাশ! পিসিরও ছিল এক পিসি, সে বুড়ি মারবে তো মরুক ঐ বদরিকারই রাতায় । পিসি বললে, “আমি যতদিন বেঁচে আছি, পাহাড়পর্বত চলবে না। কাজেই তখন থেকে একমনে যা কামনা করছি সে মুখ ফুটে বলবার নয়। থাক সে द६ ।" “কিন্তু শুধু পিসিমাদের দোষ দিলে চলবে কেন । মায়ের দুলাল ভাইপোদের হাড় বুঝি কোনো কালে পাকবে না ।” “সে তো পূর্বেই বলেছি। মেট্রিয়ার্কি রক্তের মধ্যে হাম্বাধনি জাগিয়ে তোলে, হতবুদ্ধি হয়ে যায় বৎসরা । আফসোসের কথা কি আর বলব। এ তো হল নম্বর ওয়ান । তার পরে রেবতী যখন সরকারের বৃত্তি নিয়ে কেমব্রিজে যাবে স্থির হল, আবার এসে পড়ল সেই পিসিমা হাউ হাউ শব্জে। তার বিশ্বাস, ও চলেছে মেমসাহেব বিয়ে করতে । আমি বললুম, নাহয় করল বিয়ে । সর্বনাশ, কথাটা আন্দাজে ছিল, এবার যেন পাকা দেখা হয়ে গেল । পিসি বললে, “হেলে যদি বিলেতে যায় তা হলে গলায় দড়ি দিয়ে মরব।' কোন দেবতার দোহাই পড়লে পাকানো হবে দাড়িটা নাতিক আমি জানি নে, তাই দডিট বাজারে মিলল না। রেবতীকে খুব খানিকটা গাল দিলুম, বললুম স্ট্রপিড, বললুম। ডাল, বললুম ইমবোসীল। ব্যস, ঐখানেই খতম । ৱেবু এখন ভারতীয় ঘানিতে ফোটা ফোটা তেল বের করছেন ।” সোহিনী অস্থির হয়ে বলে উঠল, “দেয়ালে মাথা ঠুকে মরতে ইচ্ছে করছে। একটা মেয়ে রেবতীকে তলিয়ে দিয়েছে, আর-একটা মেয়ে তাকে টেনে তুলবে। ডাঙায়, এই আমার পণ রইল।” “পাট কথা বলি ম্যাডাম । জানোয়ারগুলোকে শিঙে ধরে তলিয়ে দেবার হাত তোমার পাকালেজে ধরে তাদের উপরে তোলাবার হাত তেমন দুরন্ত হয় নি । তা এখন থেকে অভ্যাসটা শুরু হোক। একটা কথা জিজ্ঞাসা করি, সায়ালে এত উৎসাহ তোমার এল কোথা থেকে ।” “সকল রকম সায়ালেই সারা জীবন আমার স্বামীর মন ছিল মেতে । তার নেশা ছিল বর্ম চুরুট আর ল্যাবরেটরি। আমাকে চুরুটি ধরিয়ে প্রায় বমিজ মেয়ে বানিয়ে তুলেছিলেন । ছেড়ে দিলুম, দেখলুম। পুরুষদেয় চোখে খটকা লাগে । তার আর-এক নেশা আমার উপর দিয়ে জমিয়েছিলেন । পুরুষরা মেয়েদের মজায় বোকা বানিয়ে, উনি আমাকে মজিয়েছিলেন বিদ্যে দিয়ে দিনরাত । দেখুন চৌধুরীমশায়, স্বামীর দুর্বলতা মীর কাছে ঢাকা থাকে না, কিন্তু আমি ওঁর মধ্যে কোনোখানে খাদ দেখতে পাই নি । কাছে থেকে যখন দেখতুম, দেখেছি উনি বড়ো ; আজি দূরে থেকে দেখছি, দেখি अंत्रेि आंबा बह्वा ।।" * চৌধুরী জিগগোসা করলেন, “কোনখানে সব চেয়ে তাকে বড়ো ঠেকছে।” *বলব ? উনি বিন্ধান বলে নয়। বিদায় ‘পরে ওঁর নিকাম ভক্তি ছিল বলে । উনি একটা পুজোর আলো পূজোর হাওয়ার মধ্যে ছিলেন । আমরা মেয়েরা দেখবার-ডোবার মতো জিনিস না পেলে পুজো করবার থাই পাই নে। তার এই ল্যাবরেটরি। আমার পুজোর দেবতা হয়েছে। ইচ্ছে করে এখানে মাঝে LLBu EB BBBDEiBB BDBB SSTB DBDDBBBB BBBSDBBS DDBDD BBB BBBL ছিল, এইসব যত্নতত্ব ঘিরে জমত কলেজের ছাত্রেরা, শিক্ষা নিত তার কাছ থেকে, আর আমিও বসে (शडूभ ।” "One Tao sa No 9, R. " “যারা পারত। তাদেরই বাহাই হয়ে যেত। এমন সব ছেলে দেখেহি যায়া সত্যকার বৈরাগী। আবার দেখেছি। কেউ কেউ নেট নেৰায় হলে একেবারে পাশের ঠিকানায় চিঠি লিখে সাহিত্যচর্চা করত।” “Qaja jorg r শুরু কের "খারাপ লাগয় না। বাৰী চলে বেডেন কাজে অনুলে ফৰ আশেপাশে স্থা VIR "
