পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৭৮১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্ৰহপরিচয় to recovery, was to find out a Bhikshuni of Takshasila, and to send through her a message to Vajrasena, inviting him to her loving embrace. Buddha was that Vajrasena, and Syami. Yasodhari. -The Sanskrit Buddhist Literature, p, 135. ১৯৩৯ সালে অভিনয়কালে প্রচারিত রবীন্দ্রনাথ-কৃত “শ্যামার একটি সংক্ষিপ্ত নাট্যপরিচিয় সমসাময়িক প্রচার-পুতিক হইতে নিম্নে মুদ্র হইল : ufa sięary রাজপথে বািজসেন বণিক । সে অনেক সন্ধানে ইন্দ্রমণির হান্ন সংগ্রহ করেছে। তার ইচ্ছ, এই হার সে কাউকে বেচাবে না। বিনামূল্যে যাকে পরাতে চায় অকেই খুঁজে বের করবে। বন্ধু বললে,“এই হারের প্রতি রাজার চরের লক্ষ্য আছে।” বজ্ৰসেন বললে, “সেই ভয়ে যাচ্ছি বিদেশে পালিয়ে।” বলতে বলতে কোটালের চর এসে বললে, “তোমার পেটিকায় কী আছে দেখাও।” বাজসেন বললে, “এ তুমি দুয়ো না, এ আমার প্রাণের চেয়ে প্রিয়।” বলে সে ছুটে গেল। কোটালের চর বললে, “দেখৰ তুমি কোথাও পালাও ।” विी - শ্যামার সভা শ্যামা রাজনটী, বিখ্যাত সুন্দরী : তার প্রেমে পাগল বালক উত্তীয়। সে শ্যামার পূজা করে দূরের - থেকে । সখীদের করুশ তার পরে। শ্যামা নৃত্যগীতে প্ৰবৃত্ত, এমন সময়ে চোর অপবাদ দিয়ে প্রহরী শ্যামার সভার মধ্য দিয়ে বসেনের পিছন পিছন ছুটে গেল। শ্যামা বাজাসেনের দেবকাত্ত মূৰ্তি দেখে মুগ্ধ। সখীকে পাঠিয়ে বািজসেনের সঙ্গে প্রহরীকে ডেকে পাঠালে। বািজসেনকে বঁাচাবার জন্যে দুদিন সময় চাইলে। প্রহরী রাজি হল। শ্যামা সভাস্থদের উদ্দেশ করে বললে, “তোমাদের মধ্যে এমন বীর কে আছে যে এই নিরপরাধ বিদেশীকে অন্যায় অপবাদ থেকে রক্ষণ করবে।” উভীয় এসে বললে, “ন্যায়-অন্যায় বুঝি নে, ঐ বিদেশীর নামের অভিযোগ আমি নিজে স্বীকার করে প্রাণ দেব- সেই মৃত্যুর বন্ধনেই তোমার সঙ্গে আমার মিলন হবে।” প্রহরীর কাছে সে আত্মসমৰ্পণ করলে। কারাগারে তার মৃত্যু হল। ག পথে । বাজাসেনের সঙ্গে শ্যামার মিলনের আনন্দ । দেশত্যাগ করে বাজাসেন ও শ্যামার পলায়ন । পলাতক রাজনটীর সন্ধানে প্রহরীর অনুসরণ। সখীরা তাকে ছলনা করে ভুলিয়ে দিলে। শ্যামাকে বায় বার বাজাসেনের প্রশ্ন, কী উপায়ে তাকে উদ্ধার করা হয়েছে। অবশেষে শ্যামার কাছে শুনলে তার জন্যে প্ৰাণ দিয়েছে উত্তীয়। বাজসেন তাকে ধিকার দিলে, কুদ্ধ হয়ে তাকে বর্জন করে চলে যাবার সময়ে শ্যামা তাকে হাড়তে চাইলে না। বািজসেন তাকে সাংঘাতিক আঘাত করে চলে গেল। শ্যামার প্রতি প্রেম ভুলতে পারলে না, অনুতাপে দগ্ধ হয়ে ঘুরে বেড়াতে লাগল, শ্যামাকে ডাকতে লািগল মৃত্মলোক থেকে। সেই আহানে শ্যামার হঠাৎ আবির্ভাব। বললে, “তোমার নির আঘাতের মধ্যেও করুশ ছিল, আমি মরণের আয় থেকে তোমার কাছে ফিরে এসেহি ।” আবার বাজাসেনের মনোধিকার জাগল, “কললে, “চলে যাও ” IN SIN VI B M M sh