পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৭৮২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

। ब्रौव-मानवौ পরিতপ্ত বাজাসেনের গান ; ক্ষমিতে পারলামনা ৰে कमांeी बयौनडा, Prugare a মরিচ্ছে তাপে মরিচ্ছে লাজে প্রেমের বলহীনতা, कभ oी अब नखों। প্রিয়ারে নিতে পারিনি বুকে, গ্রেমেত্রে আমি হেনেছি, পাপীরে দিতে শান্তি শুধু PEG Sysa | জানি গো ভূমি ক্ষমিবে তারে যে অভাগিনী পাপের ভরে চরণে তব বিনত, ক্ষমিবে না। ক্ষমিবে না। আমার ক্ষমাহীনতা ৷ শ্যামা, চণ্ডালিকা প্রভৃতি নৃত্যনাট্য প্রসঙ্গে শান্তিনিকেতন হইতে ১৪৷৷২৩৯ তারিখের এক পত্রে রবীন্দ্রনাথ অমিয় চক্রবতীকে লিখিয়াছিলেন : সুরের বোকাই-ভরা তিনটেনাটিকার মাবিগিরি শেষ করা গেল। নটনটীর যত্নতন্ত্র নিয়ে চলে গোল কলকাতায় । দীর্ঘকাল আমার মন ছিল গুজনমুখরিত। আনন্দে ছিলুম। সে আনন্দ বিশুদ্ধ, কেননা সে নির্বত্তক (abstract) । বাক্যের সৃটির উপরে আমার সংশয় জন্মে গেছে। এতরকম চলতি খেয়ালের উপর তার দর যাচাই হয়, খুঁজে পাই নে তার মূল্যের আদর্শ - • গানেতে মনের মধ্যে এনে দেয় একটা দূরত্বের পরিপ্রেক্ষণী । বিষয়টা যত কাছেরই হোক সুরে হয় তার রথযাত্রা, তাকে দেখতে পাইছন্দের লোকান্তরে, সীমান্তরে, প্রাত্যহিকের করম্পর্শে তার ক্ষয় ঘটে না, দাগ ধয়ে না । আমার শ্যামা নাটকের জন্যে একটা গান তৈরি করেছি, ভৈরবী রাগিণীতে জীবনে পরম লিগান কোরো না হেলা হে গরবিনী । এই গরবিনীকে সংসারে দেখেছি বারংবার, কিন্তু গানের সুর শুনলে বুঝবে, এই বারংবারের অনেক বাইরে সে চলে গেছে। যেন কোন চিরকালের গরবিনীর ‘পায়ের কাছে বসে মুগ্ধ মন অন্তরে অন্তরে সাধনা করতে থাকে। সূর্যময় ছন্দোময় দূরত্বই তার সকলের চেয়ে বড়ো GUR: ||--- গানে আমি রচনা করেছি। শামা, রচনা করেছি। চণ্ডলিক । তার বিষয়টা বিশুদ্ধ স্বল্পবস্তু নয় । তীব্র তার সুখদুঃখ তার ভালোমন্দ । তার বাস্তবতা আকৃত্রিম এবং নিবিড়। কিন্তু এগুলোকে পুলিস-কোসের রিপোর্টারূপে বানানো হয় নি- গানে তার বাধী দিয়েছে- তার চার দিকে যে দূরত্ব বিতার করেছে তাকে পায় হয়ে পেঁৗছতে পারে নি বা কিছু অবান্তর, যা অসংলগ্ন, যা অনাহূত আকস্মিক। অথচ জগতে সবকিছুর সঙ্গেই আছে অসংলগ্ন, অর্থহীন, আবর্জনা ; তাদেরই সাক্ষ্য নিয়ে তবেই প্রমাণ করতে হবে সাহিত্যের সত্যতা, এমন বে-আইনী বিধি মানতে মনে বাধছে । অন্তত গানে এ কথা ভাবতেই পারি। নে - -er to Sese, qv-Ye; fsfer YY, sas