পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/২৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ॐप्रां*ां । প্ৰহাসিনী ‘পাক প্রণালী’র মতে কোরে ‘তুমি রন্ধন, জেনে ইহা প্রণয়ের সব-সেরা বন্ধন । চামড়ার মতো যেন না দেখায় লুচিটা, স্বরচিত বলে দাবি নাহি করে মুচিট ; পাতে বসে পতি যেন নাহি করে ক্ৰন্দন । যা-ই কেন বলুক-না প্রতিবেশী নিন্দুক খুব ক’ধে আঁটা ধেন থাকে তব সিন্দুক । বন্ধুরা ধার চায়, দাম চায় দোকানি, চাকর-বাকর চায় মাসহারা-চোকানি— ত্ৰিভূবনে এই আছে অতি বড়ো তিন দুখ । বই-কেনা শখটারে দিয়ে নাকে প্রশ্রয় ; ধার নিয়ে ফিরিয়ে না, তাতে নাহি দোষ রয় । বোঝ আর না-ই বোঝ কাছে রেখে গীতটি, মাঝে মাঝে উলটিয়ে; মহুসংহিতাটি : ‘ंौ श्वभिौ ब्र छ्tघ्रiम्भ' क्षtन ८१न ८ई [=ं द्रघ्नः । যদি কোনো শুভদিনে ভর্তা না ভংসে, বেশি ব্যয় হয়ে পড়ে পাক রুই মংসে, কালিয়ার সৌরভে প্রাণ যবে উতলায়, ভোজনে দুজনে শুধু বসিবে কি দু'তলায় । লোভী এ কবির নাম মনে রেখো, বংসে । দ্রুত উন্নতিবেগে স্বামীর অদৃষ্ট দারোগাগিরিতে এসে শেষে পাক্ ইষ্ট । বহু পুণ্যের ফল যদি তার থাকে রে, রায়বাহাদুর-থ্যাতি পাবে তবে আখেরে ; তার পরে আরো কী বা রবে অবশিষ্ট । ১• ফেব্রুয়ারি, ১৯৩৫