প্রহাসিনী লঙ্ক জানে!, সর্ষে আনো, সস্তা আনো স্বত, গন্ধে তার হোয়ে না শঙ্কিত । অ1চলে ঘেরি কোমর বাধে1, ঘণ্ট আর ছেচকি রণধে1, বৈদ্য ডাকেণ—তfহার পরে মৃত অপাক-বিপণক চলতি ভাষায় যারে ব’লে থাকে আ মাশ। যত দূর জানা আছে, সেট নয় তামাশা ৷ অধ্যাপকের পেটে এল সেই রোগটা তো, তাহার কারণ ছিল শুরু জলযোগটা তে । বউমার অবারিত অতিথিসেবার চোটে কী কাগু ঘটেছিল শুনে বুক ফুলে ওঠে । টেবিল জুড়িয়া ছিল চর্ব্য ও কত পেয় ; ডেকে ডেকে বলেছেন, “ষত পার তত খেয়ে ।” হায়, এত উদারতা সইল না উদরের— জঠরে কী কঠোরত। বিজ্ঞানভূধরের ; রসনায় ভূরি ভূরি পেল এত মিষ্টতা, অস্তরে নিয়ে তীরে করিল না শিষ্টতা । এই যদি আtচরণ হেন খ্যাতনামাজের , তোমাদেরি লজা সে, ক্ষতি নেই আমাদের । হুেথাকার আয়োজনে নাই কণপণ্য যে, প্রবল প্রমাপে তারি পরিবার ধন্ত ষে । বিশ্বে ছড়াল খ্যাতি ; বিশ্ববিদ্যাগৃহে করে সবে কণনাকানি, "বলো দেখি, হল কী হে ।” এত বড়ো রটনার কারণ ঘটান যিনি তার কাছে কবি রবি চিরদিন রৰে ঋণী ॥ $>
