পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (ত্রয়োবিংশ খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৫১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সাহিত্যের পথে & eC. কৃতজ্ঞ হয়েছে। সমাজের প্রভাতকালে প্রকাও একট। বীরত্বদৃপ্ত প্রাণসম্পদপূর্ণ মন্থন্তাভের আনন্দময় চিত্র মনের মধ্যে জাগিয়ে রেখে কবিরা রচনা করতে বেরিয়েছেন । অনেকসময় সমাজের পাথেয় নিঃশেষিত হয়ে যায় এবং বাইরের নানাপ্রকার ঘাতপ্রতিঘাতে ক্রমে ক্রমে পতন ঘটে । এইজন্ত যেটা মানুষের সভ্যতার অতি-পরিণতি তাতে বিকৃতি আসে, এরূপ পরিচয় আমরা প্রাচীন গ্রীস রোম ও অন্তান্ত দেশের ইতিহাসে বারংবার পেয়েছি। অবসাদের সময়ে কলুষটাই প্রবল হয়ে ওঠে। DDBBD DDBBBB BDDD BBBB DD DDD S DBDD BBD DDBB সেগুলি পরাহত হয়েই থাকে। এমন নয় যে তারা নেই। তাদের পরাভূত করে चात्बाश्राथखि चशाश्ड थाप्क। ८क्-श्रृङ्कुप्र्ड नबौद्घ क्राख श्ब, बोर्न श्ब, झुर्वण श्ध, তখনই সেগুলি প্রবল হয়ে দেখা দেয় । ইতিহাসে ও বারংবার এট দেখেছি । যখন কোনো-একটা প্রবৃত্তি বা মনের ভাব প্রবল হয় তখন তার প্রবলতাকে চিরন্তন সত্য বলে বিশ্বাস না করে থাকতে পারি না, তাকে একান্তভাবে অমুভব করি বলেই । সেই অনুভূতির জোরে প্রবৃত্তিকে নিয়ে আমরা বড়াই করতে শুরু করি । এইজন্ত এক-একটা সময় আসে ৰখন এক-একটা জাতির মধ্যে মাহষের ভিতরকার বিকৃতিसलिझे खेथ ट्रब cनथ ८षञ्च । हे९८ब्रजिणांश्रिङाद्र डिङब्र वथन बडाख ७कफै। क्लूष এসেছিল সে উদ্ধত হয়েই নির্লজ্জ হয়েই আপনাকে প্রকাশ করেছিল। তার পর আবার সেটা কেটে গেছে। ফরাসীবিপ্লবের সময় ইংরেজ কবিদের মধ্যে অনেকে বিদ্রোহের কথা বলেছেন ; প্রচলিত সমাজনীতি, প্রচলিত ধর্মনীতিকে গুরুতর আঘাত করেছেন । মানুষের মনকে কর্মকে মোহমুক্ত করে পূর্ণতা দান করবার জন্তে তাদের ৰাষ্যে সাহিত্যে খুৰ একটা আগ্রহ দেখা গেছে। তখনকার সমাজে তাদের কাব্য নিন্দিত হয়েছে, কিন্তু কালের হাতে তার সমাদর বেড়ে গেল। এ দিকে বিশেষ কোনো যুগে যে-সব লালসার কাৰ্যকীর্তন প্রকাশিত হয়েছিল তারা সেকালের বিদগ্ধদের কাছে সম্মান পেয়েছে ; মনে হয়তো হয়েছিল, এইটেই সাহিত্যের চরম উৎকর্ষ। তৰু পরে প্রকাশ পেয়েছে, এ জিনিসটা সেই যুগের ক্ষণকালীন উপসর্গ। আমাদের সংস্কৃতসাহিত্যেও এই বিকৃতি অনেক দেখা গিয়েছে। যখন সংস্কৃতসাহিত্যে সাধনার দৈন্ত এসেছিল তখন কাব্যে তার পরিচয় ফুটে উঠেছে। বর্তমান কালের আরম্ভে কবির লড়াই, পাচালি, তর্জা প্রভৃতিতে সাহিত্যের যে-বিষ্কার দেখা দিয়েছিল সেগুলিতে বীর্যবান জাতির প্রবল উন্নতির বা মহৎ আকাঙ্ক্ষার পরিচয় নেই । তার ভিতর অত্যন্ত পঙ্কিলতা আছে । সমাজের পখৰাত্রার পাথেয় হচ্ছে উৎকর্ষের জন্তে আকাঙ্ক্ষা। জীবনের মধ্যে ব্যবহারে তার প্রকাশ খণ্ডিত হয়ে ৰায় বলেই 이e)