(?& e রবীন্দ্র-রচনাবলী সত্য আছে । আমাদের জ্ঞান এক দিকে আমাদের প্রাণধারণ-ক্রিয়ার সঙ্গে যুক্ত । টিকে থাকবার জন্যই আমাদের অনেক কিছু জানা চাই । কিন্তু, তাই ব’লে এ কথা বলতে পারি নে যে, যে-সকল জানা আমাদের টিকে থাকার পক্ষে একান্ত উপযোগী नग्न cनझे-जकल खांना निक्लहे । यखङ••• —বঙ্গৰাণী, ১৩৩১ বৈশাখ, পৃ ৩০ ৫-০৬ ब्रळ्नांवर्जी श्रृं ७१e, विठोब्र जत्रून्छटमब्र गरब चठज अपूरहन ব্ৰহ্মকে যে অনন্তস্বরূপ বলা হয়েছে মাহুষের মধ্যে তারও পরিচয় আছে। এই পরিচয়ের দ্বারা মানুষ আপনার প্রয়োজনের গওঁী উত্তীর্ণ হয়। —বঙ্গবাণী, ১৩৩১ বৈশাখ, পৃ ৩০৬ ब्रळ्नांवर्णी श्रृं ०१०, छूठौब्र अष्ट्ररक्रम बिठौग्न बां८काब्र श्रृंब्र এমন কি, "যেমন ক’রে হোক আমি নিজে টি কব’, ‘অন্তের যা হয় হোক’— এ ইচ্ছাটা থাকে না । বঙ্গবাণী, ১৩৩১ বৈশাখ, পৃ ৩০৬ রচনাবলী পৃ ও৭৬, তুতীয় অমুচ্ছেদের শেষাংশ পৃথিবীতে ষে-মানুষ বলেছে আপনি বঁাচলে বাপের নাম', সেই কৃপণ দীর্ঘজীবী হতে পারে, ধনী হতে পারে, কৃচ্ছসাধনে আশ্চর্ষ শক্তি দেখাতে পারে— কিন্তু সে কিছুই স্থষ্টি করতে পারে না। ভূমা আমাদের ঐক্যবোধের দ্বার, প্রেমের দ্বারা, যেসত্যের সমৃদ্ধিকে প্রভূত ও সমুজ্জল করে তোলে সেই সত্য-ক্ষেত্রেই আর্টের ফসল ফলে । —বজৰাণী, ১৩৩১ বৈশাখ, পৃ ৩০৬ ब्रफ़नांवली श्रृं ७१७, छूठौब्र जबूरष्कृरमद्ध cलदांश्नं আপনাদের মধ্যে কোনো কোনো পরিহাসরসিকের মুখে ঈষৎ হাসির চিহ্ন দেখছি— তবু উপনিষদের বাণী আমি এড়াতে পারলেম না । উপায় যে নেই । বহু শতাব্দীর এই-সব মহামন্ত্র, ভারতবর্ষের সমস্ত ভাব ও সাধনার বীজমন্ত্র, আজও । যে এরা আমার প্রাণের আশ্রয়। সেই উপনিষদ ব্রহ্মের জার-একটি স্বরূপের উল্লেখ ক’রে বলেছেন– অনন্তম । এইখানেই অাছে প্রকাশভৰ । —বঙ্গবাণী, ১৩৩১ বৈশাখ, পু ৩৭ • ब्रध्नांक्जी श्रृं ७११, विठीव्र जत्रूरकरवव्र cनवांश्न এই জগতে জাওরঙজেৰ একদা স্বীর্ঘকাল প্রবল প্রতাপে রাজত্ব ক’রে ভারতকে কম্পান্বিত ক’রে দিয়ে গেছে ; কিন্তু তাকে কি কেউ গ্রহণ করেছে। তা হলে পুথির
