পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দশম খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ყ)8wყ, রবীন্দ্র-রচনাবলী ১৩১০ সালের কাব্যগ্রন্থের যে-সকল কবিতা অন্ত কোনো গ্রন্থে প্রকাশিত হয় নাই এবং উৎসর্গে সংকলিত হয় নাই, এবং ১৩১০ সালে ও তৎপূর্বে রচিত যে-সকল কবিতা অন্ত কোনো গ্রন্থে প্রকাশিত হয় নাই, ( বা প্রকাশিত হইলেও ঐসকল গ্রন্থে এখন মুত্রিত হয় না, বা রবীন্দ্র-রচনাবলীতে ঐসকল গ্রন্থে মুদ্রিত হইবে না) কিন্তু সময়াছুক্ষম বিবেচনায় কাব্যগ্রন্থে ও উংসর্গে সংকলিত হইতে পারিত, এইরুপ কতকগুলি কবিতা উংসর্গের সংযোজনে মুদ্রিত হইল । कबTअंइ इझेरङ : বিভাগ কৰিভt যাত্রা - হুে পখিক কোনধানে” সোনার তরী কত দিব। কত বিভাবরী স্বদেশ হে ভারত আজি নবীন বর্ষে ২ নববংসরে করিলাম পণ* নৈবেদ্য রোগীর শিয়রে রাত্রে কাল যবে সন্ধ্যাকালে নানা গান গেয়ে ফিরি লোকালয় হে জনসমুদ্র আমি ভাবিতেছি” সামরিক পত্র ইভ্যাদি হইতে : ওরে পদ্মা ওরে মোর রাক্ষসী প্রেয়সী। বিরহ-বৎসর পরে মিলনের বীণা ৮ অচির বসন্ত হায়" ; দিয়েছ প্রশ্রয় মোরে করুণানিলয় । কী কথা বলিব বলে সত্যেন্দ্রনাথ দত্তকে লিখিত একটি পত্রে রবীন্দ্রনাথ “কুঁড়ির ভিতরে কাদিছে গন্ধ” কবিতার এইরূপ ব্যাখ্যা করিয়াছিলেন : বাহিরে যাহার সার্থকতা, বাহিরে আসিবার পূর্বে সে তীব্র বেদন অনুভব করে—বস্তুত এই বেদনাই জানায় যে তাহাকে বাহিরে আসিতে হইবে—ইহাই গর্ভবেদন ; এবং মৃত্যুবেদনারও নিঃসন্দেহ এই তাৎপর্ব। আমাদের সমস্ত প্রবৃত্তিরই সার্থকতা বাহিরের জগতের সহিত মিলনে— যতক্ষণ পর্যন্ত সেই মিলন সম্পূর্ণ না হয়, আমাদের প্রবৃত্তিগুলি বহিমুখী হইয়া না আসে ততক্ষণ পর্যন্ত তাহারা আমাদের মধ্যে নানাপ্রকার পীড়ার স্মৃষ্টি করে—নিধিলের মধ্যে তাহার