পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দশম খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/১২০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Y Yo রবীন্দ্ৰ-রচনাবলী সম্মুখে ছাদ ছাড়িয়ে উঠেছে বাদামগাছের মাথা, উপরে উঠল। কৃষ্ণচতুর্থীর চাদ । ডাকলেম নাম ধরে । তীব্রুবেগে উঠে দাড়ালো , সে, ভুকুটি করে বললে, আমার দিকে ফিরে—

  • sa की डान्पाया. कन् ५eटवल कविटा ।”

BBL T00 DBDDDLLDLLD DD S বললেম না, প্রয়োজন ছিল না। এই তুচ্ছ ছলনার । DBDBDB Hu DLS BqBLDD DBDLDD DDBBT BBDLLDLT STBS বলতে পারতে “খুশি হয়েছি’ । মধুময়ের উপর পড়ল। ধুলার আবরণ । পরদিন ছিল হাটবার জানিলায় বসে দেখছি চেয়ে । রৌদ্র, ধু ধু করছে পাশের সেই খোলা ছাদে । তার স্পষ্ট আলোয় বিগত বসন্তরাত্রের বিহবলতা সে দিয়েছে ঘুচিয়ে । শাক-সবজির কুড়ি-চুপড়িতে, আঁাটিবাধা খড়ে, হাড়ি-মালসার ভূপে, নতুন গুড়ের কলসীর গায়ে । সোনার কাঠি ছুইয়ে দিল মহানিম গাছের ফুলের মঞ্জরিতে । পথের ধারে তালের গুড়ি আঁকড়ে উঠেছে অশিথি, অন্ধ বৈরাগী তারই ছায়ায় গান গাইছে হাডি বাজিয়ে কাজল আসব বলে চলে গেল, আমি যে সেই কালের দিকে তাকিয়ে আছি । কেনাবেচার বিচিত্ৰ গোলমালের জমিনে ওই সুরের শিল্পে বুনে উঠছে যেন সমস্ত বিশ্বের একটা উৎকণ্ঠার মন্ত্র- ‘তাকিয়ে আছি ।” একজোড়া মোষ উদাস চোখ মেলে। গলায় বাজছে ঘন্টা, চাকার পাকে পাকে টেনে তুলছে কাতর ধবনি । আকাশের আলোয় আজ যেন মেঠো বাশির সুর মেলে দেওয়া । সব জড়িয়ে মন ভুলেছে ।