Str8 - রবীন্দ্ৰ-রচনাবলী • বেরিয়ে এলুম। বাইরেজানি নে যাই কোন দিকে । বাসের নীচে চাপা পড়ি নি নিতান্ত দৈবক্রমে । এই দয়াটুকুর জন্যে ইচ্ছে নেই দেবতাকে কৃতজ্ঞতা জানাতে । শ্যামলী vest rely indi, আজ শ্রাবণে তোমার কালো কাজল চাহনি চুপ করে থাকা বাঙালি মেয়েটির ভিজে চোখের পাতায় মনের কথাটির মতো । আকাশের বাদল-ভাষার জবাবে । বলছে তারা উড়ে-চলা মেঘগুলোকে হাত তুলে,
- থামো, থামোথামো তোমরা প্ৰব-বাতাসের সওয়ারি ।”
পথের ধারে গাছতলাতে তোমার বাসা, শ্যামলী, বাসা ভাঙ বারে বারে, খালি হাতে বেরিয়ে পড়ে পথে, এক নিমেষে তুমি নিঃশেষে গরিব, তুমি নির্ভাবনা । তোমাকে যে ভালোবেসেছে। গাঠছিড়ার বাধন দাও না তাকে ; বাসর-ঘরের দরজা যখন খোলে রাতের শেষে তখন আর কোনোদিন চায় না। সে পিছন ফিরে । মুখোমুখি বসব বলে বেঁধেছিলেম মাটির বাসা তোমার কাচা-বেড়ো-দেওয়া আঙিনাতে । সেদিন গান গাইল পাখিরা, তাদের নেই অচল খাচা ; তারা নীড় যেমন বাধে তেমনি আবার ভাঙে ৷ বসন্তে এ পারে তাদের পালা, শীতের দিনে ও পারের অরণ্যে । Cञ्नक्रेिब्स उनकाCद्धन হাওয়ার তালে হাততালি দিলে গাছের পাতা । टभांख्म ज5ानद न्या5 वरन् वन्, কাল তাদের ধুলোয় লুটিয়ে-পড়াতা নিয়ে নেই বিলাপ, নেই নালিশ । VI
