পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দশম খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/৬৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

গ্রন্থপরিচয় রচনাবলী বর্তমান খণ্ডে মুদ্রিত গ্রন্থগুলির প্রথম সংস্করণ, অন্যান্য বিশেষ সংস্করণ, বর্তমানে স্বতন্ত্র গ্রন্থাকারে প্রচলিত সংস্করণ, রবীন্দ্র-রচনাবলী সংস্করণ, ইহাদের পার্থক্য সংক্ষেপে ও সাধারণভাবে নির্দেশ করা গেল । বিশ্বভারতী-প্রচলিত রবীন্দ্র-রচনাবলীর উনবিংশ ও বিংশ খণ্ড বর্তমান গ্রন্থের অন্তর্ভুক্ত হইল । বীথিকা বীথিকা ১৩৪২ সালের ভাদ্র মাসে গ্রন্থাকারে প্রকাশিত হয় । ‘শ্ৰীমতী অপরাজিতা দেবীর পত্রের উত্তরে” লিখিত ‘আধুনিক” কবিতাটি রবীন্দ্রনাথের নির্দেশক্রমে পরবতী কালে (১৩৪৫) প্ৰহাসিনী গ্রন্থে গৃহীত হয় । সেখানে কবিতাটির মুখবন্ধে লিখিত হইয়াছে, “দ্বারীর অনবধানে এই কবিতাটি ‘বীথিকায় অনধিকার প্রবেশ করেছিল। সেই পরিহসিতাকে যথাযোগ্য স্থানে ফিরিয়ে আনা গেল।” এ স্থলে বীথিকা হইতে “আধুনিক’ কবিতাটি এজন্যই বাদ দেওয়া গেল । রবীন্দ্রভবনে রক্ষিত পাণ্ডুলিপির সাহায্যে বর্তমান সংস্করণে অনেক কবিতার রচনাস্থান ও রখ সংযোজিত হইল । “ছায়াছবি' কবিতার নিম্নমুদ্রিত বর্জন চিহ্নিত সূচনাংশ রবীন্দ্ৰ-পাণ্ডুলিপিতে পাওয়া যায়।- ফিরিয়া দেখি জীবনতটে १ অতীত পথপানে, চলেছে নানাখানে । কেহ বা চলে নব অরুণালোকে ; উঠিছে ফুটি নূতন-জাগা চোখে অপরিচিত প্ৰত্যাশার প্ৰথম উন্মেষ ; জানা ও নাহি-জানার সেতু হতেছে পার- বোঝে না হেতু, ब्राश भों 90लों । ভাসিয়া চলে কোনো বা তরী কোনো কিছু না লক্ষ্য করি স্বপ্নাবেশে অবশ কার তরুণ তনু বহি, রাত্রি যাবে নিশ্বসিছে নীরবে রহি রহি ।