পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দ্বাদশ খণ্ড) - সুলভ বিশ্বভারতী.pdf/২০৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

সানাই অশ্রাত হাসির ধবনি মিলায় সে কালকোলাহলে শিপ্রোতািটতলে । পিনদ্ধ বল্কলম্বন্ধে যৌবনের বন্দী দূত দোহে জাগে অঙ্গে উদ্ধত বিদ্রোহে । অযতনে এলায়িত রুক্ষ কেশপাশ। বনপথে মেলে চলে মৃদুমন্দ গন্ধের আভাস । প্রিয়কে সে বলে “পিয়’, বাণী লোভনীয়এনে দেয় রোমাঞ্চন-হারাষ কোমল সে ধবনির পরশ । সোহাগের নাম দেয় মাধবীরে আলিঙ্গনে ঘিরে, এ মাধুরী যে দেখে গোপনে ঈর্ষার বেদনা পায় মনে । যখন নৃপতি ছিল উচ্ছঙ্খল উম্মত্তের মতো घ्नङ्काई-शेन्स छुद्धतन्माद्म झ\ठ আমি কবি অনাবিল সরল মাধুরী করিতেছিলাম চুরি এলা-বনচ্ছায়ে এক কোণে, মধকুর। যেমন গোপনে ফুলমধু লয় হরি নিভূত ভাণ্ডার ভরি ভরি মালতীর স্মিত সম্মতিতে । ছিল সে গাথিতে নতশিরে পুষ্পপহার সদ্য-তোলা কুঁড়ি মল্লিকার । বলেছিন্নু, আমি দেব ছন্দের গাথুনি কথা চুনি চুনি । उशिी भाष्ट्याविक অভিসারা-যাত্রাপথে কখনো বহনি দীপশিখা ৷ অর্ধবিগুষ্ঠিত ছিলে কাব্যে শুধু ইঙ্গিত-আড়ালে, নিঃশবদে চরণ বাড়ালে হািদয়প্ৰাঙ্গণে আজি স্পষ্ট আলোকে বিস্মিত চাহনিখানি বিস্ফারিত কালো দুটি চোখে, বহু মৌনী শতাব্দীর মাঝে দেখিলাম প্রিয় নাম প্ৰথম শুনিলে বুঝি কবিকণ্ঠস্বরে দুর যুগান্তরে । SGł