পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/২০৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

মানসী دند তারি ভালোবাসা তারি বাহ স্বকোমল উৎকণ্ঠ চকোর সম বিরহ-তিয়াষ, বহিয়া আনিছে এই পুষ্প-পরিমল, কাদায়ে তুলিছে এই ৰসস্ত-বাতাস । ২১ বৈশাখ, ১৮৮৮ পত্রের প্রত্যাশা किंछि कहे ! निन नल বইগুলো ছুড়ে ফেলো আর তো লাগে না ভালো ছাই পাশ পড়া । মিটায়ে মনের খেদ গেখে গেছে অবিচ্ছেদ পরিচ্ছেদে পরিচ্ছেদ মিছে মনগড়া । কানন প্রাস্তের কাছে, ছায়া পড়ে গাছে গাছে, মান আলো শুয়ে আছে বালুকার তীরে । বায়ু উঠে ঢেউ তুলি, টলমল পড়ে দুলি কুলে বাধা নৌকাগুলি জাহ্নবীর নীরে । চিঠি কই ! হেথা এসে এক। বসে দূর দেশে কী পড়িৰ দিনশেষে সন্ধ্যার আলোকে । গোধূলির ছায়াতলে কে বলে গো মায়াবলে সেই মুখ অশ্রুজলে একে দেবে চোখে । গভীর গুজন-স্বনে ঝিল্লিরব উঠে বনে, কে মিশাবে তারি সনে স্থতি-কণ্ঠস্বর। তীরতর ছায়ে ছায়ে কোমল সন্ধ্যার বায়ে কে জানিয়া দিবে গায়ে স্বকোমল কর । পাখি তরুশিল্পে আসে, দূর হতে নীড়ে আসে তরীগুলি তীরে আসে, ফিরে আসে সৰে । । তার সেই জেহম্বর cखनेि घूम-घूबाउब्र কেন এ কোলের পর আসে না নীরবে , ,