\O89 রবীন্দ্র-রচনাবলী অবহেলা, এমন তো কত দিন গেল । শুনেছি নারীর রোৰ পুরুষের কাছে শুধু শোভা জাভাময়, তাপ নাহি তাহে হীরকের দীপ্তিসম। ধিক থাক শোভা । এ রোষ বঞ্জের মতো হত যদি, তবে পড়িত প্রাসাদ পরে, ভাঙিত রাজার নিদ্র, চূর্ণ হত রাজ-অহংকার, পূর্ণ হত রানীর মহিমা । আমি রানী, কেন खग्रांझे८ल 4 भिथji दि*ांन ? झुनरञ्चब्र অধীশ্বরী তৰ—এই মন্ত্র প্রতিদিন কেন দিলে কানে ? কেন না জানালে মোরে আমি ক্রীতদাসী, রাজার কিংকরী শুধু, রানী নহি,—তাহা হলে আজিকে সহসা এ আঘাত, এ পতন সহিতে হত না । ধ্রুবের প্রবেশ কোথা ঘাস তুই ? ধ্রুব । আমারে ডেকেছে রাজা । [ প্রস্থান ७चंवजैौ । রাজার হৃদয়-রত্ব এই সে বালক । ওরে শিশু, চুরি করে নিয়েছিল তুই আমার সস্তানতরে যে আসন ছিল । না আসিতে আমার বাছারা, তাঁহাদের পিতৃস্নেহ পরে তুই বসাইলি ভাগ । রাজ-হৃদয়ের স্থধাপাত্র হতে তুই নিলি প্রথম অঞ্জলি, রাজপুত্র এসে তোরি কি প্রসাদ পাৰে ওরে রাজদ্রোহী । মাগো মহামায়া, এ কী তোর অৰিচায় । এত স্থষ্টি, এত খেলা তোর-খেলাচ্ছলে দে আমারে একটি সন্তান,—দে জননী, শুধু এইটুকু শিশু, কোলটুকু ভরে
