পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৪২৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

రీనిని ज्ञरौौडज़-ब्रफ़नांवंलौ निऊांख्हे फ्राहे । ८डांब भू४ब उडद्र ना उनिष्ण श्रांधि कषटनाहे ब्रांजश्उा घछिदउँ দিব না, আমি ব্যাঘাত করিব। বল, ই কি না।” সহসা বিজন মন্দিরে শব্দ উঠিল, ই । জয়সিংহ চমকিয়া পশ্চাতে চাহিয়া দেখিলেন, কাহাকেও দেখিতে পাইলেন না, মনে হইল যেন ছায়ার মতো কী একটা কাপিয়া গেল। স্বর শুনিয়া প্রথমেই তাহার মনে হইয়াছিল যেন তার গুরুর কণ্ঠস্বর । পরে মনে করিলেন, মা তাহাকে তাহার खङ्गद्र कéदरब्रहे ख्षांtनत कब्रिएलन झेशझे नखद । उँीझांद्र गांज्ज ८ब्रांभांशिङ झहेब्र উঠিল। তিনি প্রতিমাকে ভূমিষ্ঠ প্ৰণাম করিয়া সশস্ত্রে বাহির হইয়া পড়িলেন। অষ্টম পরিচ্ছেদ গোমতী নদীর দক্ষিণ দিকের এক স্থানের পাড় অতিশয় উচ্চ । বর্ষার ধারা ও ছোটো ছোটো স্রোত এই উন্নত ভূমিকে নানা গুহাগহবরে বিভক্ত করিয়া ফেলিয়াছে। ইহার কিছু দূরে প্রায় অর্ধচন্দ্রাকারে বড়ো বড়ো শাল ও গাম্ভারি গাছে এই শতধ+ বিদীর্ণ ভূমিখণ্ডকে ঘিরিয়া রাখিয়াছে, কিন্তু মাঝখানের এই জমিটুকুর মধ্যে বড়ো গাছ একটিও নাই । কেবল স্থানে স্থানে ঢিপির উপর ছোটো ছোটো শাল গাছ বাড়িতে পারিতেছে না, কেবল বঁাকিয়া কালো হইয়া পড়িয়াছে। বিস্তর পাথর ছড়ানো। এক হাত দুই হাত প্রশস্ত ছোটো ছোটো জলস্রোত কত শত আঁকাবঁকা পথে ঘুরিয়া ফিরিয়া মিলিয়া বিভক্ত হইয়া, নদীতে গিয়া পড়িতেছে। এই স্থান অতি নির্জন—এখানকার আকাশ গাছের দ্বারা অবরুদ্ধ নছে। এখান হইতে গোমতী নদী ও তাহার পরপারের বিচিত্রবর্ণ শস্তক্ষেত্ৰসকল অনেক দূর পর্বস্ত দেখা যায়। প্রতিদিন প্রাতে রাজা গোবিন্দমাণিক্য এইখানে বেড়াইতে আসিতেন, সঙ্গে একটি সঙ্গী বা একটি অনুচরও অাসিত না । জেলেরা কখনো কখনো গোমতীতে মাছ ধরিতে জাসিয়া দূর হইতে দেখিতে পাইত, তাহদের সৌম্যমূর্তি রাজা যোগীর স্থা স্থিরভাৰে চক্ষু মুদ্রিত করিয়া বসিয়া আছেন, তাহার মুখে প্রভাতের জ্যোতি কি তাহার জাঙ্কার জ্যোতি বুঝা যাইত না। আজকাল বর্ষার দিনে প্রতিদিন এখানে আসিতে পারিতেন না, কিন্তু বর্ষা-উপশমে যেদিন আসিতেন, সেদিন ছোটো তাতাকে সঙ্গে द्विश्वं चांनि८ख्न ।