পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬৪২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

\bo R ब्रर्देौञ्ज-ब्रष्क्रमांबलौ। निम्न थां८कन । श्रांभिe कथानां कथtनां ७भनड८ब्रा छांब बन्नु छब कब्रिग्नांझेि ७ष१ এমনতরো ভাষাও প্রয়োগ করিয়া থাকিব। কেবল সংগীত কেন, সন্ধ্যাকাশের স্বৰ্ষান্তচ্ছটাও কত বার আমার অন্তরের মধ্যে অনন্ত বিশ্বজগতের হৃৎস্পন্ন সঞ্চারিত করিয়া দিয়াছে ; যে-একটি অনির্বচনীয় বৃহৎ সংগীত ধ্বনিত করিয়াছে, তাহার সহিড আমার প্রতিদিনের সুখদুঃখের কোনো যোগ নাই, তাহা বিশ্বেশ্বরের মন্দির প্রদক্ষিণ করিতে করিতে নিখিল-চরাচরের সামগান । কেবলই সংগীত এবং স্বৰ্ধান্ত কেন, যখন কোনো প্রেম আমাদের সমস্ত অস্তিত্বকে বিচলিত করিয়া তোলে, তখন তাহfও আমাদিগকে সংসারের ক্ষুদ্র বন্ধন হইতে বিচ্ছিন্ন করিয়া মনম্ভের সহিত যুক্ত করিয়া দেয়। তাহা একটা বৃহৎ উপাসনার আকার ধারণ করে, দেশকালের শিলামুখ বিদীর্ণ করিয়া উৎসের মতো অনস্তের দিকে উৎসারিত হইতে থাকে । এইরূপে প্রবল স্পন্দনে আমাদিগকে বিশ্বম্পন্দনের সহিত যুক্ত করিয়া দেয় । বৃহৎ সৈন্ত ষেমন পরস্পরের নিকট হইতে ভাবের উন্মত্ততা আকর্ষণ করিয়া লইয়া এক প্রাণ হইয় উঠে, তেমনি বিশ্বের কম্পন সৌন্দর্যযোগে যখন আমাদের হৃদয়ের মধ্যে সঞ্চারিত হয়, তখন আমরা সমস্ত জগতের সহিত একতালে পা ফেলিতে থাকি, নিপিলের প্রত্যেক কম্পমান পরমাণুর সহিত এক দলে মিশিয়া অনিবাৰ্ধ আবেগে আনন্তের দিকে ধাবিত হই । এই ভাবকে কবিরা কত ভাষায় কত উপায়ে প্রকাশ করিতে চেষ্টা করিয়াছেন ७वश् कउ cलाएक डाश किकृई बूंक्षिरङ श्राप्य नाहे-भर्न कब्रिाप्छ। फेश कविप्नद्र বাক্যকুয়াশা মাত্র। কারণ, ভাষায় তো হৃদয়ের সহিত প্রত্যক্ষ যোগ নাই, তাহাকে মস্তিষ্ক ভেদ করিয়া অস্তরে প্রবেশ করিতে হয়। সে দূতমাত্র, হৃদয়ের খাসমহলে তাহার অধিকার নাই, আমদরবারে আসিয়া সে আপনার বার্তা জানাইয়া যায় মাত্র । তাহাকে বুঝিভে, অর্থ করিতে অনেকটা সময় যায়। কিন্তু সংগীত একেবারে এক ইঙ্গিতেই হৃদয়কে আলিঙ্গন করিয়া ধরে । এই জন্ত কবিরা ভাষার সঙ্গে সঙ্গে একটা সংগীত নিযুক্ত করিয়া দেন। সে জাপন মায়াম্পর্শে হৃদয়ের দ্বার মুক্ত করিয়া দেয়। ছন্দে এবং ধ্বনিতে ৰখন হৃদয় স্বভই विक्लनिङ श्हेब फेरी, उथम डाबाख्न कार्व चत्मक नश्छ श्हेब चाप्न । दूरिब क्षम बैनि বাজিতেছে, পুষ্পকানন যখন চোখের সম্মুখে বিকশিত হইয়া উঠিয়াছে, তখন প্রেমের কথার অর্থ কত সহজে বোঝা যায়। সৌন্দর্য যেমন মুহূর্তের মধ্যে হৃদয়ের সহিত ভাবের পরিচয় সাধন করিতে পারে এমন আর কেহ নয়। # *