পাতা:রবীন্দ্র-রচনাবলী (দ্বিতীয় খণ্ড) - বিশ্বভারতী.pdf/৬৪৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পঞ্চভূত Woe & शब्र ७वर ठांन, हम ७व६ भवनि, नरशै८ङब्र झूहे च९* । औकब्र "cबTांडिकभ७नौब्र नरनैोड* यलिग्न ७कल्लेो कथा बनिब्रा गिब्रां८छ्न, ८लङ्कन्निबरबe ङांझांब्र ऐंscब्रथं चांटह । তাহার কারণ পূর্বেই বলিয়াছি যে, একটা গতির সঙ্গে আর একটা গতির বড়ো নিকট সন্ধ। অনন্ত আকাশ জুড়িয়া চন্দ্ৰন্থৰ এহতারা তালে তালে মৃত্য করিয়া চলিয়াছে। তাহার বিশ্বব্যাপী মহা সংগীতটি যেন কানে শোনা যায় না, চোখে দেখা যায়। ছন্দ সংগীতের একটা রূপ। কবিতায় সেই ছন্দ এবং ধ্বনি দুই মিলিয়া ভাবকে কম্পান্বিত BD DDD DBBB BBBS BDDD BBDDD DDD DD BBD DDD S DD DDD কিছু হয় তো ভাষাই কৃত্রিম, সৌন্দর্য কৃত্রিম নহে। ভাষা মানুষের, সৌন্দর্য সমস্ত জগতের এবং জগতের স্থষ্টিকর্তার। শ্ৰীমতী স্রোতস্বিনী আনন্দোজ্জলমুখে কহিলেন,—নাট্যাভিনয়ে আমাদের হৃদয় ৰিচলিত করিবার অনেকগুলি উপকরণ একত্রে বর্তমান থাকে। সংগীত, আলোক, দৃষ্ঠপট, স্বন্দর সাজসজা সকলে মিলিয়া নানা দিক হইতে আমাদের চিত্তকে আঘাত করিয়া চঞ্চল করে, তাহার মধ্যে একটা অবিশ্রাম ভাবস্রোত নানা মূর্তি ধারণ করিয়া, নানা কার্বন্ধপে প্রবাহিত হইয়া চলে—আমাদের মনটা নাট্যপ্রবাহের মধ্যে একেবারে নিরুপায় হইয়া আত্মবিসর্জন করে এবং দ্রুতবেগে ভাসিয়া চলিয়া যায়। অভিনয়স্থলে দেখা যায়, ভিন্ন ভিন্ন জাটের মধ্যে কতটা সহযোগিতা আছে, সেখানে সংগীত, সাহিত্য, চিত্রবিদ্যা এবং নাট্যকলা এক উদ্দেত সাধনের জন্ত সম্মিলিত হয়, বোধ হয় এমন জার কোথাও দেখা যায় না। কাব্যের তাৎপর্য স্রোতস্বিনী জামাকে কহিলেন,—কচ-দেবযানী-সংবাদ সম্বন্ধে তুমি যে কবিতা লিখিয়াছ তাহা তোমার মুখে শুনিতে ইচ্ছা করি । শুনিয়া আমি মনে মনে কিঞ্চিং গর্ব অনুভব করিলাম, কিন্তু দর্পহারী মধুসূদন তখন সজাগ ছিলেন তাই দীপ্তি অধীর হইয়া বলিয়া উঠিলেন,—তুমি রাগ করিয়ো না, সে কবিতাটার কোনো তাৎপর্ব কিংবা উদ্বেগু আমি তো কিছুই বুঝিতে পারিলাম না। ও লেখাটা ভালো হয় নাই । चामि ठून कदिबा बश्णिाभ-भप्न भरन कश्गिांव,-चांब ७कहे बिनाहब गश्डि মত প্রকাশ করিলে সংসারের বিশেষ ক্ষতি অথবা সত্যের বিশেষ অপলাপ হইত না, কারণ, লেখার দোষ থাকাও যেমন আশ্চর্য নহে তেমনি পাঠকের কাব্যবোধশক্তির Պեյ