রবীন্দ্র-রচনাবলী বিনোদবিহারী। তাই সই। তবে আমি সন্ধানে বোৱাব। চন্দারদার আবার চাদর বদলাতে বড়ে दिल श (शश्।ि उष्क अभिश् (शशी (दि। নিমাই। আজ তবে সভাভঙ্গ হােক। ওদিকে যতই রাত বয়ে যাচ্ছে আমাদের চন্দ্ৰ ততই স্নান शश जोश। চন্দ্ৰকান্ত। উত্তম প্রস্তাব। কিন্তু আগে আমাদের ভাগলক্ষ্মীদের একটি বন্দনা গেয়ে তার পরে বেরোনো যাবে। এটি বিরহকালে আমার নিজের রচনা-বিরহ না হলে গান বীধবার অবসর পাওয়া যায় না। মিলনের সময় মিলনটা নিয়েই কিছু ব্যতিব্যস্ত হয়ে থাকতে হয়। গান। প্রথমে চন্দ্ৰ পরে সকলে মিলিয়া ाछेला शृक्ष যার অদৃষ্ট যেমন জুটুক তোমরা সবাই ভালো! আমাদের এই আঁধার ঘরে সন্ধাপ্ৰদীপ জ্বলে৷ কেউ বা অতি জ্বলজ্বল, কেউ বা স্নান ছলছল, কেউ বা কিছু দহন করে, কেউ বা স্নিগ্ধ আলো। নূতন প্রেমে নূতন বধু আগাগােড়া কেবল মধু, পুরাতন অম্লমধুর একটুকু ঝাঝালো। বাক্য যখন বিদায় করে চক্ষু এসে পয়ে ধরে, রাগের সঙ্গে অনুরাগ সমান ভাগে ঢালে৷ আঁমরী তৃষ্ণ তোমরা সুধা, তোমরা তৃপ্তি আমরা ক্ষুধা, তোমার কথা বলতে কবির কথা ফুৱালে৷ (श भूटिंगशान्न आश সবই আমার ভালো লাগে— কেউ বা দিবি গীেরবরন, কেউ বা দিব্যি কালো।
