মালিনী । अनन्द (व् । মালিনী । इख्छ । মালিনী । মহিষী ৷ মালিনী । মহিষী । মালিনী তোমরা যেয়ো না দূরে এসেছ যাহারা। প্রতিদিন রাজপুরে দেখা দিয়ে যেয়ো । সকলোরে এনো ডাকি, সবারে দেখিতে চাহি আমি । হেথা থাকি রব আমি তোমাদেরি ঘরে পুরবাসী। মোরা আজি ধন্য সবে, ধন্য আজি কাশী । ওগো পিতা, আজ আমি হয়েছি। সবার । উঠিল ধবনিয়া যাবে সহস্ৰ হৃদয় মুহুর্তে বিদীর্ণ করি। কী সৌন্দর্যময় আজিকার ছবি । সমুদ্রমস্থনে যাবে মাতিল উন্মাদনৃত্যে উমিগুলি সবে, সেইমত উচ্ছসিত জনপিারাবার, মাঝে তুমি লোক লক্ষ্মী মাতা । মা আমার, এ প্রাচীরে মোরে আর নারিবে লুকাতে । তব অন্তঃপুরে আমি আনিয়াছি সাথে সৰ্ব্বলোক- দেহ নাই মোর, বাধা নাই, আমি যেন এ বিশ্বের। প্ৰাণ ! থাক তাই, বিশ্বপ্ৰাণ হয়ে আপন করিয়া সবে থাক মার কাছে। বাহিরে যেতে না হবে, হেথা নিয়ে আয় তোর বৃহৎ সংসার— মাতা কন্যা দোহে মিলি সেবা করি তার । অনেক হয়েছে রাত, বোস মা এখানে, শাস্ত করো আপনারে- জ্বলিছে নয়নে উদ্দীপ্ত প্ৰাণের জ্যোতি নিদ্রার আরাম দগ্ধ করি। একটুকু করো, মা, বিশ্রাম । মা গো, শ্ৰান্ত এবে আমি । কঁাপিতেছে দেহ । কোথা গিয়েছিনু চলে ছাড়ি মার স্নেহ প্ৰকাণ্ড পৃথিবী-মাঝে । মা গো, নিদ্ৰা আন চক্ষে মোর। ধীরে ধীরে কর তুই গান শিশুকালে শুনিতাম যাহা । আজি মোর ঘনাইছে প্ৰাণে । বসুগণ, রুদ্ৰগণ, বিশ্বদেবগণ, সবে করাহ রক্ষণ VSD NSD S
